(BEST OF HUMAYUN AHMED QUOTES WITH IMAGE) হুমায়ুন আহমেদের ২০ টি বিখ্যাত উক্তি নিয়ে আজ আবারও আরেকটি নতুন আয়োজন। এই ছবি সহ হুমায়ুন আহমেদের উক্তি গুলি নতুন কিছু মোটীভেশনাল শক্তির সঞ্চার করবে।
HUMAYUN AHMED QUOTES. হুমায়ুন আহমেদের উক্তি ছবি সহ:-
১. মেয়েরা হচ্ছে জন্মদাত্রী জননী। হাজার ভুল করলেও এদের উপর রাগ করতে নেই। এদের উপর রাগ করাটাই কাপুরুষতা।
২. জীবন সহজও নয়, জটিলও নয়। জীবন তো জীবনের মত। বরং আমরাই একে জটিল করে তুলি।
৩. যুদ্ধ এবং প্রেমে কোনো কিছুই পরিকল্পনা মতন হয় না। ভালোবাসার জন্য অনন্তকালের প্রয়োজন নেই, একটি মুহূর্তই যথেষ্ট।
৪. পৃথিবীর সবচেয়ে অসুন্দর দৃশ্য হল লোভে চকচক করা চোখ। আর সবচেয়ে সুন্দর দৃশ্য গভীর মমতায় আদ্র প্রেমিকার চোখ।
৫. মেয়েদের স্বভাবই হল সাধারণ কোনো কিছু নিয়ে বেশী মাতামাতি করা।
৬. বাস্তবতা এতই কঠিন যে কখনো কখনো বুকের ভিতর গড়ে তোলা বিন্দু বিন্দু ভালবাসাও অসহায় হয়ে পড়ে।
৭. ‘বাবা’ সম্বোধনে এ লেখা চিঠি অগ্রাহ্য করা পুরুষের পক্ষে সম্ভব নয়। মেয়েদের পক্ষে ‘মা’ বলে সম্বোধনের চিঠি অগ্রাহ্য করা খুবই সম্ভব। কারণ তারা ‘মা’ ডাক শুনে অভ্যস্ত হলেও পুরুষেরা ‘বাবা’ শুনে অভ্যস্ত নয়। কেউ বাবা ডাকলেই সেই ডাক পুরুষদের মাথার ভেতরে ঢুকে যায়।
৮. তরুণী মেয়েদের হঠাৎ আসা আবেগ, হঠাৎ করেই চলে যায়। আবেগকে বাতাস না দিলেই হল। আবেগ বায়বীয় ব্যাপার, বাতাস পেলেই তা বাড়ে। অন্য কিছুতে বাড়ে না।
৯. মা হল পৃথিবীর একমাত্র ব্যাংক, যেখানে আমরা আমাদের সব দুঃখ কষ্ট বেদনা জমা রাখি। আর এর বিনিময়ে আমরা পাই বিনা সুদে অকৃত্তিম ভালোবাসা।
১০. সত্য কথা গুলি সবসময় বক্তিতার মতন শোনায়, আর মিথ্যে কথা গুলি শোনায় কবিতার মতন।
১১. পৃথিবীতে অনেক ধরনের অত্যাচার আছে। ভালবাসার অত্যাচার হল সবচেয়ে ভয়ানক অত্যাচার। এই অত্যাচারের বিরুদ্ধে কখনো কিছুই বলা যায় না, শুধুই সহ্য করে নিতে হয়।
১২. বোকা মানুষ গুলো হয়ত অন্যকে বিরক্ত করতে জানে, কিন্তু কখনো কাউকে ঠকাতে জানে না।
১৩. মানুষের স্বভাব হল, কেউ যখন ভালোবাসে তখন নানান কর্মকাণ্ড করে সেই ভালোবাসা বাড়িয়ে দিতে ইচ্ছে করে, আবার কেউ যখন রেগে যায় তখন তার রাগটাও বাড়িয়ে দিতে ইচ্ছে করে।
১৪. শিকল দিয়ে কাউকেও বেঁধে রাখা হয়না। তারপরেও সব মানুষই কোনো না কোনো সময় অনুভব করে তার হাঁতে পায়ে কঠিন শিকল দিয়ে বাঁধা। এই শিকল থেকে মুক্তি পেতে অনেক সময় সে গভীর রাতে গৃহত্যাগ করে, আবার কেউ দশতলা বাড়ির ছাঁদ থেকে লাফিয়ে পড়ে ফুটপাতে। এবং এরা ভাবে যে তারা মুক্তি পেয়ে গেল। কিন্তু আসলে এরা ক্ষণিকের জন্য শিকল ভাঙ্গার তৃপ্তি পায়।
১৫. সরাসরি চোখের দিকে তাকিয়ে কেউ মিথ্যে বলতে পাড়ে না। মিথ্যে বলতে হয়, অন্যদিকে তাকিয়ে।
১৬. সব মানুষের জীবনের কোনো না কোনো সময় অদ্ভুত পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়। তখন সে যুক্তির সিঁড়ি থেকে সরে দাঁড়ায়, আর নিজেকে সমর্পণ করে রহস্যময়তার কাছে।
১৭. গাধা একধরনের আদরের ডাক। অপরিচিত বা অর্ধ পরিচিত কাউকেই গাধা বলে ডাকা যাবে না, কারণ মেরে তক্তা বানিয়ে দেবে। কেবলমাত্র প্রিয় বন্ধুদেরই গাধা বলে ডাকা যায়।
১৮. কাউকে ভালবাসলে বেশী কাছে যাবার চেষ্টা করতে নেই। কারণ এতে করে সে কাছে যাবার আকুতি দেখে হয়ত দূরে চলে যেতে পাড়ে। কেননা মানুষ সোজা পথের চেয়ে বাঁকা পথে হাঁটতে বেশী পছন্দ করে। কিন্তু অবশেষে সবকিছু হারিয়ে সোজা পথেই আসতে হয়। সেই সময়ে নতুন করে ভালোবাসার ইচ্ছেটা আর থাকে না।
১৯. গরম মাড় কিংবা গরম জল কুকুরের গায়ে ফেলে আমরা বড়ই আনন্দ পাই। ব্যাথা যন্ত্রণায় সে ছটফট করে, আর মানুষ হিসেবে সমগ্র পশু জগতে আমারাই শ্রেষ্ঠ, তা আবারও প্রমাণিত হয়ে যায়।
২০. মানুষ যুক্তি ছাড়াই বিশ্বাস করতে ভালবাসে। সে সারাক্ষণ চেষ্টা করে অসহায়তা থেকে মুক্তি পেতে।
২১. প্রকৃতি শুধুমাত্র মেয়েদের মধ্যেই বিপরীত গুণাবলীর দর্শনীয় সমাবেশ ঘটিয়েছে। মেয়েকে যেহেতু সন্তান ধারণ করতে হয়, সেহেতু প্রকৃতি তাকে করল- শান্ত, ধীর, স্থির। একই সঙ্গে ঠিক একই মাত্রায় তাকে করল- অশান্ত, অধীর এবং অস্থির।
২২. মেয়েরা সিরিয়াস টাইপ পুরুষ পছন্দ করে। যারা কথায় কথায় রসিকতা করে, মেয়েরা তাদের ছ্যাবলা ভাবে।
২৩. অল্প বয়সের ভালোবাসা অন্ধ গণ্ডারের মত। শুধুই একদিকে যায়। যুক্তি দিয়ে, বুদ্ধি দিয়ে, আদর দিয়ে এই গণ্ডারকে সামলানো যায় না।
পড়ুনঃ- সফল ও অসফল ব্যক্তিদের পার্থক্য
২৪. বিরাট খেলার মাঠে একা থাকা যায়, কিন্তু ছোট্ট একটা বাড়িতে একা থাকা যায় না।
২৫. মেয়েদের অনেক গুনের মধ্যে অন্যতম বড় গুন হল, এরা খুব সুন্দর করে চিঠি লিখতে পাড়ে। কথাবার্তায় নিতান্ত এলোমেলো মেয়েও চিঠি লেখায় গোছানো। মেয়েদের চিঠিতে আরেকটা ব্যাপার থাকে আর সেটা হল বিষাদময়তা। নিতান্ত আনন্দের সংবাদ দিয়ে লেখা চিঠির মধ্যেও তারা জানি কি করে সামান্য হলেও দুঃখ মিশিয়ে দেয়। কাজটা যে তারা ইচ্ছাকৃত ভাবে করে তা নয়। প্রকৃতি তাদের চরিত্রে যে বিষাদময়তা রেখেছে তাই হয়তো চিঠিতে উঠে আসে।
২৬. আমাদের সমাজটা এমন যে বেশিরভাগ শাস্তিই আমাদের বিনা কারণে পেতে হয়।
২৭. মানুষ যখন বড় ধরনের কোন অন্যায় করে তখন সে বুঝতে পারেনা যে সে অন্যায় করছে। বুঝতে পাড়লে অন্যায়টা সে করতে পাড়ত না। তখন তার কাছে অন্যায়টা ন্যায় মনে হয়। কিন্তু যখন সে অন্যায়টাকে অন্যায় বলে মনে করে ততক্ষণে অনেক দেড়ি হয়ে গেছে।
২৮. হে মানব সন্তান, তুমি তোমার ভালোবাসা লুকিয়ে রেখো। তোমার পছন্দের মানুষদের সঙ্গে রুঢ ব্যবহার কর, যেন তারা তোমার স্বরূপ বুঝতে না পাড়ে। আর মধুর আচরণ করবে দুর্জনের সঙ্গে। নিজেকে অপ্রকাশ রাখার এটাই হল প্রথম অধ্যায়।
২৯. ব্যবহার না করলে বুদ্ধি কিন্তু নষ্ট হয়ে যায়। তোমাকে যদি একটা অন্ধকার ঘড়ে আঁটকে রাখা হয়, একবারও যদি সেই ঘড়ে আলো না জ্বালা হয়, তাহলে তুমি একমাস পর লক্ষ্য করবে তুমি কিছুই দেখতে পাড়ছ না। তুমি পুরোপুরি অন্ধ হয়ে গেছো। এটাই বৈজ্ঞানিক সত্য।
৩০. Boss জাতীয় মানুষদের কাছে থেকে ভালো ব্যবহার পাওয়া যায় না। যখন পাওয়া যায়, তখন বুঝে নিবেন কোথাও একটা সমস্যা লুকিয়ে আছে।
৩১. একজন ক্ষতিকর মানুষ সমাজের যতটা ক্ষতি করতে পাড়ে, তার চেয়েও একশ গুন বেশী ক্ষতি করতে পাড়ে সেই মানুষটির লেখা একটি বই।
পড়ুনঃ- সফলদের ব্যর্থতার গল্প।
৩২. আমাদের সমস্যা হচ্ছে আমাদের যখন গুছিয়ে কথা বলতে হয় তখন আমরা টেলিগ্রাফের ভাষায় কথা বলি। আর যখন সার-সংক্ষেপ বলা দরকার তখন আমরা পাঁচশ পৃষ্ঠার উপন্যাস শুরু করি।
৩৩. একটা সময় পর্যন্ত হয়ত, মেয়েদের অকারণে বলা অর্থহীন কথা শুনতে ভালো লাগে কিন্তু তারপর আর ভালো লাগে না। এই মেয়েটি অকারণে কথা বলেই যাচ্ছে। মেয়েটার মনে গোপন কোনো টেনশন আছে কি? টেনশনের সময় ছেলেরা কম কথা বলে, মেয়েরা বলে বেশী।
৩৪. মনের তীব্র ব্যাথা কমানোর একটি উপায় হল, কোনো কিছু লেখা। যে লেখা ব্যক্তিগত দুঃখকে ছড়িয়ে দেয় সবদিকে।
৩৫. বড় ধরনের বিপদের সামনেই একজন মানুষ অন্য একজনের কাছে আশ্রয় খুঁজে। তাই পৃথিবীতে বিপদ-আপদেরও দরকার আছে।
৩৬. অন্ধকারে একটি সুন্দরী মেয়েও যেমন একজন অসুন্দরী মেয়েও তেমন। মূল পার্থক্যটাই হচ্ছে আলোতে।
৩৭. মেয়েরা জানে না যে, হাঁসি মুখে পুরুষদের কাছে তারা যদি কিছু চায়- পুরুষদের তা দিতেই হবে।
৩৮. ভালোবাসা আর ঘৃণা আসলে একই জিনিস। একটি মুদ্রার এক পীঠে লেখা “ভালোবাসা” আর অন্যদিকে লেখা “ঘৃণা”। প্রেমিক প্রেমিকার সামনে এই মুদ্রা মেঝেতে ঘুরতে থাকে। যাদের প্রেম যত গভীর তাদের মুদ্রায় ঘূর্ণন তত বেশী। এক সময় ঘূর্ণন থেমে যায়, আর মুদ্রা ধপ করে এক পাশে পড়ে যায়। তখন দেখা যায় কারোর ক্ষেত্রে “ভালোবাসা” লেখা পীঠটা পড়েছে, আবার কারও ক্ষেত্রে “ঘৃণা” লেখা পীঠটা পড়েছে। কাজেই এই মুদ্রা যেন সবসময় ঘুরতে থাকে, সেই ব্যবস্থা করতে হবে। ঘূর্ণন কখনো থামানো যাবে না।
৩৯. অতি সাধারণ যে মানুষ, তার চরিত্রেও অবাক হয়ে লক্ষ্য করার মত কিছু ব্যাপার থাকে।
৪০. জগতের যত বড় crime তার সবের পিছনে একটা মেয়ে মানুষ থাকবে। শুরুতে সেটা মাথায় রাখলে সুবিধা হয়। ট্রয় নগরী ধ্বংস হয়ে গেল হেলেন নামের এক নাকবোচা মেয়ের জন্য।
৪১. খাদ্য দ্রব্য হাত দিয়ে স্পর্শ করাতেও আনন্দ আছে। সাহেবরা কাঁটাচামচ দিয়ে খায়। খাদ্য হাত দিয়ে খাওয়ার আনন্দ থেকে তারা বঞ্চিত।
৪২. পুরুষদের আহত করার কৌশল মেয়েরা খুব তাড়াতাড়ি শিখে ফেলে এবং তা ব্যবহারও করে চমৎকার ভাবে। কেউ তার প্রতিভার বাইরে যেতে পাড়ে না।
৪৩. বাঙালি মেয়েরা দামি জিনিস, তা সে যতই ক্ষতিকর হোক না কেন, ফেলে দেয় না। Date-expired হয়ে যাওয়া ওষুধও তারা জমা করে রাখে।
৪৪. পৃথিবীর সকল সৌন্দর্যই দূর থেকে দেখতে হয়। খুব কাছ থেকে দেখতে গেলেই সৌন্দর্যটা নষ্ট হয়ে যায়।
৪৫. গল্প-উপন্যাস হল অল্পবয়সী মেয়েদের মাথা খারাপের গল্প।
৪৬. মানুষ জীবনের দুইটা সময় খেলতে পছন্দ করে শৈশবে এবং বৃদ্ধ বয়সে। শৈশবে খেলার সঙ্গী জুটে যায়, কিন্তু বৃদ্ধ বয়সে কাউকে পাওয়া যায় না। তখন খেলতে হয় নিজের সাথে।
৪৭. অধিকাংশ মানুষই আজকাল গুছিয়ে কথা বলতে পাড়ে না। চিন্তা এলোমেলো থাকে বলে কথাবার্তাও থাকে এলোমেলো।
৪৮. কৌতূহল আমাদের সবার আছে কিন্তু কৌতূহল মেটানোর জন্য প্রয়োজনীয় পরিশ্রমটি আমরা করি না। করতে চাই না।
৪৯. ভালোবাসা একটা পাখি। যখন খাচায় থাকে তখন মানুষ তাকে মুক্ত করে দিতে চায়। আর যখন খোলা আকাশে তাকে ডানা মেলে উড়তে দেখে তখন তাকে খাচায় বন্দী করতে চায়।
৫০. মানব জাতি অপেক্ষা পছন্দ করে না, কিন্তু তবুও তাকে অপেক্ষা করতে হয়। ভালবাসার জন্য অপেক্ষা, কিছু পাওয়ার জন্য অপেক্ষা, মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা, আবার মুক্তির জন্য অপেক্ষা।
৫১. আমরা জানি যে আমরা একদিন মারা যাব, আর এই জন্যই পৃথিবীটা আমাদের কাছে এত সুন্দর লাগে। যদি আমরা জানতাম যে, আমাদের মৃত্যু নেই তাহলে পৃথিবীটা কক্ষনোই এত সুন্দর লাগত না।
৫২. ‘হ্যাঁ’ এবং ‘না’ পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট দুটি শব্দ। কিন্তু এই ছোট শব্দ দুটি বলতেই মানুষের সবচেয়ে বেশী ভাবতে হয়।
৫৩. বাঙালিকে বেশী প্রশংসা করতে নেই। প্রশংসা করলেই বাঙালি এক লাফে আকাশে উঠে যায়। আকাশে উঠে গেলেও ক্ষতি ছিল না। কিন্তু আকাশে উঠেই সে নীচের দিকে থু থু ফেলা শুরু করে।
৫৪. যদি কারও সুখের গল্প লিখার জন্য ভালো পেন্সিল হতে না পারো, তাহলে ভালো রাবার হও। যেন তার দুঃখ মুছে দিতে পারো।
৫৫. একটা মেয়ের জন্য তোমাকে পারফেক্ট হওয়ার প্রয়োজন নেই, কারণ মেয়েরা কক্ষনোই পারফেক্ট ছেলেদের সাথে প্রেম করবে না।
৫৬. পুরুষ মানুষকে চোখে চোখে রাখতে হয়, চোখের আড়াল হলেই এরা অন্য জিসিস।
৫৭. হারিয়ে যাওয়া মানুষ ফিরে আসলে সে আর আগের মত থাকে না। কেমন জানি অচেনা অজানা হয়ে যায়। সবই হয়তো ঠিক থাকে, কিন্তু মনে হয় কিছু যেন missing।
৫৮. বিয়ের কথা ঠিকঠাক হবার পর, কোনো এক বিচিত্র কারণে মেয়েরা বাবার দিকে চলে আসে। অতিরিক্ত মমতা দেখায়, খানিকটা আহ্লাদীও হয়।
৫৯. মানুষকে তোমার মনের দুর্বলতা বুঝতে দিও না। কারণ মানুষ তোমার মনের দুর্বলতা জানলে তা নিয়ে খেলা করতে আনন্দ পাবে।
৬০. যে মানুষ নিঃশব্দে হাঁসে, তার থেকে সাবধান। দুই ধরনের মানুষ নিঃশব্দে হাঁসে- অতি উঁচু স্তরের সাধক এবং অতি নিম্নশ্রেণীর পিশাচ চরিত্রের মানুষ।
৬১. অতি ভয়ংকর যে বিষ তাতেও অমৃত মিশ্রিত থাকে। আর অতি পবিত্র যে অমৃত তাতে থাকে, প্রাণসংহারক বিষ। খাদ ছাড়া যেমন সোনা হয়না, ঠিক তেমনই গরল ছাড়াও অমৃত হয় না।
৬২. কিছু মানুষ জীবনে আসে ক্ষণিকের জন্য, আর ঘূর্ণিঝড়ের মতো হঠাৎ চলে যায়। কিন্তু ধ্বংস করে দিয়ে যায় মনের ঘড়-বাড়িকে।
TELEGRAM GROUP LINK- CharpatraOFFICIAL
FACEBOOK PAGE LINK- গল্প আর গল্প
“HUMAYUN AHMED QUOTES WITH IMAGE. BEST OF HUMAYUN AHMEDER BANI. হুমায়ুন আহমেদের উক্তি ছবি সহ”
কি কেন কীভাবের উপর গড়ে ওঠা মানুষের জিজ্ঞাসু মন সর্বদাই নতুন দিগন্তের সন্ধানে পা বাড়ায় ৷ প্রতিটি পদক্ষেপেই নতুন কিছু অভিজ্ঞতা আমাদের ঝুলিতে জমা হয় ৷ সেই অভিজ্ঞতা সকলের সাথে ভাগ করে নেওয়ার মধ্যে এক অফুরন্ত আনন্দ লুকিয়ে থাকে ৷ আর সেই কাজেই হাত বাড়িয়েছে ছাড়পত্রের টিম।
ধন্যবাদ।।