আজকের রহস্যজনক গল্পটি ঠিক তখনকার যখন Mr. Ash কলেজ ছাত্র ছিলেন।

রহস্যজনক গল্পঃ- পরিত্যক্ত দুর্গ রহস্য

Mr. Ash তার পরিবারের সাথে দিঘা ভ্রমণে গিয়েছিল, সঙ্গে ছিল বাবা মা ও বোন অর্ণী। যেদিন থেকে অর্ণী দিঘায় পা ফেলেছে সেদিন থেকেই দিঘার লেক থেকে প্রায় কয়েক গজ দূরে একটি ছোট্ট ম্যানগ্রোভ অরণ্যের মাঝে দুর্গের মত একটি বাড়ি নজরে এসেছে তার। দূর থেকে বাড়িটিকে ভালমত দেখা না গেলেও বাড়ির অথবা বলতে পারেন সেই দুর্গের টাওয়ার সমান উঁচু গম্বুজ বেশ চোখে পরে।

আর এই বাড়িটিকে নিয়েই অর্ণীর কৌতূহলের শেষ নেই। স্থানীয়দের রীতিমত জেরা করা শুরু করে দিয়েছে সে, যে বাড়িটি কারা নির্মাণ করেছে, এখন কি কেউ আছে, ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু কেউই অর্ণীর প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে না, সবার মুখে শুধু একটিই কথা তারাও তাদের ছোট বেলা থেকে বাড়িটি দেখে আসছে কিন্তু জানে না বাড়িটি কে নির্মাণ করেছে।

অর্ণীর আবার একটি অনেক বড় সমস্যা রয়েছে, তার মাথায় যদি একটা প্রশ্ন ঢুকে যায় সে সেটার উত্তর না নেওয়া পর্যন্ত থামবে না। যখন সে সেই বাড়িটি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হল, তার বাবা মা কে জানাল বিষয়টি কিন্তু কেউই তার প্রশ্নের যোগ্য জবাব দিতে পারল না।

রহস্যজনক গল্প
রহস্যজনক গল্প

অর্ণী জানে এবার তাকে কি করতে হবে। তাই সে সেটিই করল অর্থাৎ তার দাদার কাছেই যেতে হবে। দাদাকে সে ভীষণ ভয় পায়, তাই দাদার সঙ্গে এই সব বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে সে খুবই ভয় পাচ্ছিল। কিন্তু তার কৌতূহল তাকে স্থির থাকতে দিল না।

একদিন মা-বাবা যখন ভ্রমণে বেরিয়েছে, অর্ণী দেখে তার দাদা Mr. Ash বারান্দায় দাঁড়িয়ে সেই বাড়িটির দিকেই একমনে দেখে আছে। অর্ণী দাদার কাছে গিয়ে বলল- “দাদা একটা বিষয় আমাকে এখানে আসার পর থেকেই বেশ ভাবাচ্ছে…”

অর্ণীর কথা শেষ হতে না হতেই Mr. Ash বলল- “হুম জানি কি কথা, তুমি ওই বাড়িটা সম্পর্কে জানতে চাও তাই তো!”

অর্ণী যেন আরেকটু সাহস পেয়ে গেল, সে বলল- “তার মানে তুমিও জানতে চাও।“

Mr. Ash- “হুম জানতে চাই বটে!”

অর্ণী- “চলো না দাদা ওই বাড়িতে একদিন”

Mr. Ash- “মাথা ঠিক আছে তোর? তোর মত ভীতুকে নিয়ে যাব আমি ওই বাড়িতে! রাতে বেড়ালের আওয়াজ শুনে দাদা দাদা করে চিৎকার করিস, আবার শখ জেগেছে ওই পোড়ো বাড়িতে যাবে।“

এরপর অর্ণী বেমালুম বায়না ধরল- “যাব যাব যাব যাব যাব, আমিও যাব”

Mr. Ash- “আমি নিজেও জানি না, ওই বাড়িতে কি আছে, আর তোমাকে সঙ্গে নিয়ে গিয়ে কোনো রিক্সে ফেলতে চাই না।“

পড়ুনঃ- এক ভয়ানক রাতের গল্প 

অর্ণী- আমাকে নিয়ে না গেলে, তুমি যে লুকিয়ে লুকিয়ে পাশের বাড়ির মেয়েটাকে দেখো সবাইকে বলে দিব।

Mr. Ash কিছুটা লজ্জিত হয়ে বললেন- “বাপরে চোরের উপর বাটপারি! তুই আবার কবে থেকে আমাকে পর্যবেক্ষণ করা শুরু করেছিস।“

অর্ণী- আমি অত কিছু জানিনা, জানলেও উত্তর দিব না। আমাকে নিয়ে গেলে বেঁচে যাবে নাহলে সবাইকে বলে দেব, হুম এই আমি কয়ে রাখলুম।

অবশেষে Mr. Ash রাজী হল। আর এদিকে অর্ণীও খুব খুশি।

পরের দিন বাবা-মা দুপুরের খাবার সেরে ঘুমিয়েছে। দুই ভাই-বোন চুপিসারে হোটেল থেকে বেরিয়ে রওনা দিল লেকের ওপারে থাকা বাড়িটির দিকে। প্রথমে তারা একটি স্টিমারে চাপল-

স্টিমার চালক- “আপনারা ওই পারের জঙ্গলে কেন যেতে চান কন দিকি, আপনাদের আমার কেমন জানি ছন্দেহ হস্যে।“

অর্ণী- আরে বাপু আপনার সন্দেহ আপনি পকেটে ভরে রাখুন, আমরা যাচ্ছি একটা ওষুধ আনতে।

স্টিমার চালক- সে ঠিক আসে, কিন্তু বেশি দেড়ি কইরেন না যেন, সুনেচি ওই জাগা ভাল লয়। আচ্ছা ফিরবেন কি ভাবে, ওদিকে তো কোন নৌকা বা স্টিমার জাবেক লাই।

Mr. Ash- ও আপনাকে ভাবতে হবে না, আমরা হাত দেখিয়ে ডেকে নেব।

কথায় কথায় স্টিমার এসে ভিড়ল সেই জঙ্গলের কাছে। তাদের নামিয়ে দিয়েই স্টিমার চালক ভো ভো করে স্টিমার ছোটালেন।

জঙ্গল টাকে দেখে মনে হয় কত কাল যেন কেউ আসেনি। গাছে ইয়া বড় বড় মাকড়সার জাল, হাঁটতে গেলেই হাতে মুখে জড়িয়ে যায়। দূর থেকে দুর্গ টিকে বেশ দেখা গেলেও, কাছে এসে মনে হচ্ছে, এটি অনেকটাই জঙ্গলের ভিতরে। প্রায় ত্রিশ মিনিট হাটার পর তারা যখন দুর্গের সামনে পোঁছাল, তারা অবাক না হয়ে থাকতে পারল না। দুর্গের প্রাচীর অন্তত ২০ ফুট উঁচু হবে, আর প্রাচীরের পলেস্তারা সব খসে পরেছে, শুধু মাত্র ইট গুলি তাদের খাঁজ কাটা দাত দেখিয়ে আছে।

তারা খুঁজতে লাগল ভিতরে কি ভাবে প্রবেশ করা যায়। কিছুসময় পর অর্ণী বিকট চিৎকার করে বলল- “ইয়া হু পেয়েছি।“

তার এরকম চিৎকার শুনে Mr. Ash বলল- এরকম ভাবে কে চিৎকার করে, যেন কোন কিছু হয়ে গেছে। মাথা ঠিক আছে তো!

অর্ণী শুধু দাদার দিকে তাকিয়ে দাঁত গুলো বেড় করে হি হি করতে লাগল। অর্ণী দুর্গের ভিতরে যাওয়ার জন্য একটি ছোট গর্ত খুঁজে পেয়েছে দেওয়ালের মধ্যে। সেই গর্ত দিয়ে অনায়াসেই একজন মানুষ গলিয়ে যেতে পারে।

প্রথমে Mr. Ash তারপর অর্ণী প্রবেশ করল। দুর্গের বিশালতা দেখে তারা রীতিমত অবাক। প্রাচীন কালে এরকম বিশাল দুর্গও যে শত্রু পক্ষের সেনারা দখল করে নিত তা সত্যি অবিশ্বাস্য।

নতুন রহস্যজনক গল্প
নতুন রহস্যজনক গল্প

দুর্গের ভিতরের রাজপথটি এত্ত সুন্দর করে পরিষ্কার করা, যেন মনে হবে কেউ প্রতিদিন এসে পরিষ্কার করে। প্রবেশ পথ একদম খোলা আছে, আর প্রবেশ পথের দুই ধারে রয়েছে দুটি সিংহ। সিংহ দুটির মুখ খোলা, যেন মনে হয় তারা গর্জন করছে।

এরপর তারা ভিতরের দিকে পা বাড়াল। সিংহ দুটি পেরিয়ে যাবার পরই শা শা আওয়াজ তুলে পাতা গুলি সরে গেল। তারা অবশ্য সেটা লক্ষ্য করেনি। তারা প্রথমে একটি কক্ষে প্রবেশ করল। থরে থরে নানান অস্র সজ্জিত অর্থাৎ এটি হল একটি অস্রাগার।

Mr. Ash ওদিকে ঘুরে সবকিছু দেখছে আর এদিকে অর্ণী দাদার অজান্তেই একটি ছোট্ট তরোয়াল হাতে নিয়ে, যুদ্ধের হেলমেট মাথায় পরে চেঁচিয়ে উঠল- “হি হা হা হা, আমি রাজ করব রাজ হি হা হা হা।“

এদিকে আচমকা এরকম বিকট হাসি শুনে Mr. Ash রীতিমত ভয় পেয়ে কয়েক পা পিছিয়ে পরেছে। সে ঘুরে দেখল, এই সব কীর্তি তার বোনের, আর বোন বেমালুম দাঁত গুলো বেড় করে হাসছে।

সে তারতারি বোনের হাত থেকে তরোয়াল টি নিয়ে ঠিক জায়গায় রেখে দিয়ে হেলমেটটি খুলে জায়গায় রেখে দিয়ে বোনের মাথায় একটা চাটা দিয়ে বলল- তোমার এই বিদঘুটে স্বভাবের জন্যই নিয়ে আসতে চাই নি। এবার যদি কোন কিছুতে হাত দিতে দেখেছি সোজা হাত ভেঙ্গে দেব।“

অর্ণী দাদার কথা শুনে মাথা চুলকে আবার দাঁত বেড় করে হাসতে লাগল।

কিন্তু তারা জানত না যে তাদের সাথে কি হতে চলেছে। অস্রাগার থেকে তারা বেড়িয়ে যাবে ঠিক সেই মুহূর্তে একটা তরোয়াল দেওয়াল থেকে পরে গেল।

Mr. Ash- তুই আবার হাত দিয়েছিস।

অর্ণী- না দাদা সত্যি এবার আমি হাত দিই নি। সত্যি সত্যি সত্যি।

Mr. Ash- তাহলে তরোয়াল টা পরল কিভাবে!

অর্ণী- জানিনা!

পড়ুনঃ- অভিশপ্ত বন্ধুত্ব 

Mr. Ash তরোয়াল টি উঠিয়ে রাখতে যাবেন ঠিক সেই মুহূর্তে গোটা ঘরে আলো জ্বলে উঠল, আর দরজাটা একটা অদ্ভুত আওয়াজ করে বন্ধ হয়ে গেল।

আর একটা কর্কশ শব্দ ভেসে এল- ‘ভেওক্স লা পেইক্স, ভেওক্স লা পেইক্স’

এরকম শব্দ শুনে মুহূর্তের মধ্যে অর্ণীর হাসি খুশি মুখটা চুপসে কিসমিস হয়ে গেল। কিন্তু Mr. Ash এর মুখ দেখে বোঝা গেল, সে তেমন ভয় পায় নি। দুজনে দৌড়ে গিয়ে দরজাটা খোলার চেষ্টা করল, কিন্তু দরজা আর খোলে না, যেন মনে হয় বাইরে থেকে কেউ বন্ধ করে দিয়েছে।

এবার অর্ণী বেমালুম কান্না জুড়ে দিল- “দাদা মায়ের কাছে যাব, মায়ের কাছে যাব।“

আবার সেই কর্কশ গলায় আওয়াজ এল- ‘ভেওক্স লা পেইক্স, ভেওক্স লা পেইক্স’

এই অদ্ভুত শব্দটার অর্থ কি! কি বলতে চাইছে এই শব্দটার মাধ্যমে! এদিকে অর্ণী মূর্ছা যায় যায় অবস্থা। Mr. Ash বাধ্য হয়েই দেওয়াল থেকে একটি তরোয়াল নিয়ে কাপা গলায় বললেন- “কি বলার সামনে এসে বল।“

আবার সেই কর্কশ গলায় আওয়াজ এল- ‘ফুইস সি টু ভেউক্স ভিভ্রে’

Mr. Ash দরজার দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকলেন, তারপর সেই অট্টহাসি জুড়ে দিলেন। দাদার এরকম আচরণ দেখে অর্ণী  আবার বেশি ভয় পেয়ে গেছে। সে ভয়ে ভয়ে কাপা গলায় বলল- “দা দা দাদা তুইইইই ঠিক আছিসসসস তো দাদা…” অর্ণী  কান্না জুড়ে দিল।

bengali mystery detective story
bengali mystery detective story
<

Mr. Ash- “ধুর পাগল কাঁদছিস কেন, দেখ আমাদের ভয় দেখানোর জন্য কেমন জাল ফেলেছে।“

অর্ণী চোখের জল মুছে বলল- মানে!

Mr. Ash দরজার কাছে গিয়ে একটি সূক্ষ্ম সুতো হাতে নিল। অর্ণী এর নজরে এই সুতো টি আসেই নি। আসবেই বা কেন! সুতো টি এতটাই সূক্ষ্ম যে, ভাল মত না দেখলে বোঝাই যাবে না। এরপর Mr. Ash সুতো টি দরজার কপাটের বিপরীতে টান দিতেই দরজা খুলে গেল। এদিকে অর্ণীর শরীরে যেন প্রাণ ফিরে এল, সে তো ভেবেই বসে ছিল যে, তারা আর বেড় হতে পারবে না।

Mr. Ash দরজার পাশের দেওয়ালে দুটো নালের মত বস্ত দেখিয়ে বললেন- “বেশ কিছুক্ষণ ধরে খেয়াল করছি আওয়াজ ওই বস্তুটা থেকেই আসছে। আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি সেটা স্পিকার।“

অর্ণী – আ আ আমি তো ভুউউউউউত ভেবেছিলাম, কি ভয়ংকর গলা।

Mr. Ash- ওই সব পরে ভাবা যাবে, এখন আমাদের একজন কে খুঁজে বেড় করতে হবে, যে আমাদের সাথে লুকোচুরি খেলছে! জানতে হবে কেন সে এমন করছে।

অর্ণীর মুখটা আবার ভয়ে চুপসে গেল। সে বলল- “চল না দাদা বাড়ি।“

Mr. Ash- “এসেছি যখন, এই বিষয়টা সমাধান না করে আমি যাচ্ছি না।

অর্ণীর মনে হল কেউ যেন ওই থাম্বটার আড়ালে লুকিয়ে আছে- “দাদা ওই যে ওই যে কে যেন ওখানে”

Mr. Ash দেখল- কেউ যেন ওই থাম্বটা থেকে ছুটে পালাল।

Mr. Ash- একদম ভয় পাবি না অর্ণী , তুই অইদিক থেকে যা আমি এদিকে যাচ্ছি। ওকে আজ ধরবই ধরব। Run অর্ণী run.

পড়ুনঃ- রহস্যময় গল্প- মাথা কাটা লাশ 

একজন মানুষ পাগলের মত মানুষ ছুটে পালাচ্ছে, আর তার পিছনে ছুটছে Mr. Ash আর Mr. Ash এর পিছনে অর্ণী। এক ঝাঁপ মেরে Mr. Ash লোকটাকে গিয়ে ধরল। আর দুইজনে গড়াতে গড়াতে উঠোনে চলে এল।

লোকটার চুল দাঁড়ি অনেক বড় বড়। পরনের কাপড় অনেক পুরনো, স্থানে স্থানে ফেটে গেছে। মোটকথা একজন জংলী চরিত্র যাকে বলে আর কি!

Mr. Ash- তুমি কে, এখানে কি করছ!

লোকটা প্রথমে মুখ না খুললেও অবশেষে সে, Mr. Ash এর চাপে মুখ খুলত বাধ্য হল। সে হিব্রু ভাষায় যে কথা গুলি বলল তার অর্থ হল- “আমি এই দুর্গের দারোয়ানের ছেলে। এই দুর্গটি হল ফরাসি দের, আমি তখন অনেক ছোট। ইংরেজটা দুর্গটি দখল করে নিল। আর হত্যা করল, এই দুর্গের সবাইকে। কিন্তু আমি তখনও অনেক ছোট সবে হাঁটতে শিখেছি। আমি কোনক্রমে পালিয়ে বেঁচে যাই।

এরপর ইংরেজরা কয়েক বছর পর এখান থেকে চলে যেতেই আমি এখানে আসি। আর এই গোটা দুর্গ কে রক্ষা করি। আপনাদের আগেও বেশ কয়েকজন এসেছিল, তারা ভয় পেয়ে পালিয়ে গেছে। এই সব স্পিকার, সুতো আরও বেশ কিছু উপকরণ কে কাজে লাগিয়ে আমি এখানে যারা আসে তাদের ভয় দেখাই, যাতে তারা এই জায়গা সম্পর্কে বিশেষ কিছু কাউকে না জানায়। আপনাদের কাছে অনুরোধ করছি আপনারা কাউকে বলেবেন না, এখানে যা কিছু ঘটে গেল।

গোয়েন্দা অভিযান গল্প
গোয়েন্দা অভিযান গল্প

Mr. Ash- আপনি আপনার এই বিশাল দুর্গ রক্ষা করুন আমরা কাউকেও কিছু জানাব না, কথা দিচ্ছি আপনাকে।

অর্ণী ব্যাগ থেকে নুডলস এর বাটি গুলো দে তো।

এরপর Mr. Ash সেই লোকটির হাতে নুডলস গুলি দিয়ে বললেন- “এগুলো খাবেন, আর দুইদিন পর আপনার জন্য কিছু খাদ্য দিয়ে যাব।“

লোকটার ঠোঁটের কোণায় এক চকচকে হাসি ভেসে এল।

ও হ্যাঁ, সেই কথা দুটি মনে আছে আপনাদের, ওই যে ‘ভেওক্স লা পেইক্স’ এই কথাটির অর্থ হল- ‘শান্তি চাই’ আরেকটা কথা যেন কি ছিল, হুম একদম ঠিক বলেছেন ‘ফুইস সি টু ভেউক্স ভিভ্রে’ এই কথাটির অর্থ হল- ‘এখান থেকে পালিয়ে যা।’     

গল্প পাঠাতে পারেন- charpatrablog@gmail.com -এ অথবা সরাসরি WhatsApp -এর মাধ্যমে এখানে ক্লিক করে। 
সমস্ত কপিরাইট ছাড়পত্র দ্বারা সংরক্ষিত। গল্পটির ভিডিও  বা অডিও বা অন্য কোনো মাধ্যমে অন্যত্র প্রকাশ আইন বিরুদ্ধ। ছাড়পত্র এর বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণে বাধ্য হবে।
পড়ুনঃ-
 ভূতুড়ে গল্প- রক্ত খেকো আয়না  

অদ্ভুত কিছু রহস্য যার ব্যাখ্যা বিজ্ঞানও দিতে পারেনি 
আমাদের সাথে যুক্ত হবেন যেভাবে- 

ফেসবুক Group - গল্প Junction 

ফেসবুক- ছাড়পত্র

টেলিগ্রাম- charpatraOfficial

WhatsApp Group- ছাড়পত্র (২)

রহস্যজনক গল্প। গোয়েন্দা অভিযান গল্প। 1 new bengali mystery detective story

Spread the love

Leave a Reply