আজ আমরা স্বামী স্ত্রীর মজার জোকস পড়ব। এখানে থাকা প্রতিটা জোকসই স্বামী স্ত্রী ও গার্লফ্রেন্ড বয়ফ্রেন্ডের মজার জোকস সম্পর্কিত।
স্বামী স্ত্রীর মজার জোকসঃ-
হ্যাঁ রে সুমন, তোর বউ কাল রাতে এত জোড়ে জোড়ে চিল্লাচ্ছিল কেন রে?
আরে ভাই তেমন কিছু না, তার পুজোয় তোলা ছবি গুলি আমাকে ফেসবুকে আপলোড দিতে বলেছিল, আমি ভুল বশত OLX এ আপলোড করে দিয়েছি!
একজন মানুষের তার পত্নীর কাছে থাকা ক্রেডিট কার্ড হারিয়ে গেছে, তার পত্নী তাকে বারংবার পুলিশে জানাতে বললেও, সে জানাল না কারণ, যে পেয়েছে সে তার পত্নীর থেকে অনেক কম টাঁকা খরচ করছে।
পতি-পত্নী এক সিনেমা হলে সিনেমা দেখছে, সিনেমার পর্দায় এক দৃশ্য দেখে পতি বলল- “ইসস তুমিও যদি আমাকে এতটা ভালবাসতে!” এটি শুনে পত্নী বলল- “উঃ বললেই হল, ওরা এই সব ন্যাকামি করার জন্য, টাঁকা পায় তা তুমি আমাকে কত টাঁকা দাও বল শুনি?
স্ত্রীঃ– বিয়ের প্রথম রাতে তুমি যখন আমার ঘোমটা তুলেছিলে, তখন আমাকে দেখে তোমার রিয়েক্সন কেমন ছিল?
স্বামীঃ– মা কালীর দিব্যি বলছি, যদি আমার আহট (ভূতের সিরিয়াল) দেখার অভ্যাস না থাকত তাহলে আমি সেখানেই অজ্ঞান হয়ে যেতাম।
স্বামীঃ– তুমি কি আমার জীবনের চাঁদ হবে?
স্ত্রীঃ- অবশ্যই,
স্বামীঃ– তাহলে ঠিক আছে আমার থেকে প্রায় ১০০০০০০ কিমি দূরে গিয়ে থাকো।
ভক্তঃ– গুরুজি এমন মেয়ে যে দেখতে অনেক সুন্দর, ব্যবহার ভালো, জ্ঞানের দিক থেকেও ভালো, ভালো উচ্চতা, তার স্বামীকে সম্মান করে, তাকে কি বলে?
গুরুজিঃ– মনের ভ্রম বলে বৎস, মনের ভ্রম।
গার্লফ্রেন্ডঃ– আমরা বিয়ের পর আমাদের সব দুঃখ একসাথে ভাগ করে নিব।
বয়ফ্রেন্ডঃ– আমার জীবনে কোনো দুঃখ নেই।
গার্লফ্রেন্ডঃ– আরে পাগল, আমি বিয়ের পরের কথা বলছি, দাড়াও বিয়েটা আগে হতে তো দাও!
স্ত্রীঃ– তুমি জান, কাল আমি এক খুব সুন্দর মেয়েকে দেখেছিলাম।
স্বামীঃ– তারপর কি হল?
স্ত্রীঃ- কি সুন্দর তার মুখের গড়ন, কি সুন্দর তার হাঁসি, তার টানা টানা চোখ এককথায় এক কমপ্লিট প্যাকেজ। আমি তার দিক থেকে চোখ সড়াতেই পারছিলাম না।
স্বামীঃ– (উৎসাহিত হয়ে) কোথায় দেখলে।
স্ত্রীঃ- কাল আয়নায় দেখলাম।
প্রতিবেশীঃ– আচ্ছা বৌদি দাদাকে কয়েকদিন থেকে দেখা যাচ্ছে, কোথায় গেছে?
বৌদিঃ– আমাদের ঝগড়া হয়ে গেছে ও বাগানে আছে।
প্রতিবেশীঃ- (বাগান দেখে এসে) কই বৌদি দাদাকে পেলাম না তো, দাদা বাগানে নেই!
বৌদিঃ- বাগানের মাটি খুড়ে দেখেছ?
স্যারঃ- আমি তোমাদের প্রত্যেককে কয়েক লাইন কবিতা লিখে নিয়ে আসতে বলেছিলাম, লিখে এনেছ সবাই?
বল্টুঃ– হ্যাঁ স্যার এনেছি।
স্যারঃ– তুইই প্রথমে বল শুনি, কই লিখেছিস?
বল্টুঃ– “চাঁদের মতন বদন, তার উপর শকুনের ছায়া,
আচ্ছা মেরে বাবু নে থানা থায়া?”
ক্রিং ক্রিং—
হ্যালো
“আমার খবু বড় ভুল হয়ে গেছে, আমাকে তুমি ক্ষমা করে দাও, আমি আর এরকম কোনো দিনও করব না, এবার থেকে তুমি যা বলবে আমি তাইই করব।“
গার্লফ্রেন্ডের ফোন ছিল, শুনে খুব আনন্দিত হলাম, তবে দুঃখ ও পেলাম, কারণ রং নাম্বার ছিল, গার্লফ্রেন্ডটা আমার নয় অন্য কারও।
স্বামীঃ– শুনছ, আমার তোয়ালে টা দাও তো!
স্ত্রীঃ– তুমি সবসময় তোয়ালে নিয়ে বাথরুমে যাও না কেন বলতো? এখন আমি রান্না করব নাকি তোমাকে তোয়ালে দিতে যাব, প্রতিদিন একই রুটিন, স্নানের পর বাথরুমের লাইটটা পর্যন্ত আমাকে বন্ধ করে দিতে হয়, এমনকি নলের জল টাও বন্ধ করে দিতে হয় আমাকে, শুধু কি তাই তোমার কাপড় গুলিও আমাকে পরিষ্কার করে দিতে হয়। সাবান বাথরুমের ফ্লোরে ফেলে রেখেই চলে যাও, সেটাও আমাকে উঠিয়ে রাখতে হয়…
স্বামীঃ– আমি কিছুতেই বুঝছি না, তোয়ালে চেয়ে ভুল করলাম নাকি বিয়ে করে?
আরও পড়ুনঃ- চরম হাসির মজার জোকস
স্ত্রীঃ- শোনোনা, কাল আমরা দুইজনে উপবাস করব এবং একাদশী ব্রত রাখব কেমন?
স্বামীঃ- ধুর পাগলী, আমি কোনো দিনও তোমাকে আমার কাছে বশে মদ খেতে বলেছি কি?
বয়ফ্রেন্ডঃ– আচ্ছা তোমরা মেয়েরা লাভ ম্যারেজ কেনো করো?
গার্লফ্রেন্ডঃ– অজানা অচেনা বাঁদরের থেকে চেনা শোনা এক অহম্মক বেশি ভালো তাই।
আর তোমরা ছেলেরা লাভ ম্যারেজ কেন করো?
বয়ফ্রেন্ডঃ– অজানা অচেনা এক অ্যানাকোন্ডার থেকে এক জানা শোনা নাগিন অনেক ভালো তাই!
রিঙ্কিঃ– আমি শেষ হয়ে গেলাম রে, আমার জীবন শেষ হয়ে গেল?
ঝিঙ্কিঃ– কেন রে কি হয়েছে, তোর বর তোকে মেরেছে বুঝি?
রিঙ্কিঃ– আর বলিস না ভাই, আমার স্বামীর সাথে অফিসের এক অন্য মেয়ের চক্কর চলছে।
ঝিঙ্কিঃ– উঃ মা তাই, তোকে কে বলল?
রিঙ্কিঃ– আমার বয়ফ্রেন্ড, আজ সকালে ওই মেয়েটা আর আমার বরের ফটো পাঠিয়েছে।
ঝিঙ্কিঃ– তোর বয়ফ্রেন্ড!
গার্লফ্রেন্ডঃ– আমি আমার পার্স বাড়িতে ফেলে এসেছি, আমাকে ১০০০ টাঁকা দাও না প্লিজ।
বয়ফ্রেন্ডঃ– (পার্স থেকে দশ টাঁকা বেড় করে দিয়ে) যাও বাড়ি দিয়ে নিয়ে এসো।
আমাদের দেশে এরকম বয়ফ্রেন্ড চাই।
মেয়েঃ– আচ্ছা, আমরা কোথায় যাচ্ছি?
ছেলেঃ– লং ড্রাইভে।
মেয়েঃ- ওয়াও! আমাকে তাহলে আগে জানাওনি কেন? কিছু খাবার নিয়ে নিতাম।
ছেলেঃ– আমি নিজেই এইমাত্র জানলাম।
মেয়েঃ– কিভাবে।
ছেলেঃ– গাড়ির ব্রেক ফেল হয়েছে।
বল্টুঃ– আচ্ছা, বলতো স্ত্রী আর সূর্যের মধ্যে মিল কোথায়?
নটুঃ– কোথায়?
বল্টুঃ– তুই চাইলেও দুইজনের কাউকেই চোখ উঠিয়ে দেখতে পারবি না।
পতীঃ– কি বললে এখনও খাবার হয়নি, ঠিক আছে আমি চললাম হোটেলে খাবার খেতে।
পত্নীঃ– প্লিজ, আর মাত্র আধা-ঘণ্টা দেড়ি করো প্লিজ।
পতীঃ– আধা ঘণ্টায় খাবার তৈরি হয়ে যাবে?
পত্নীঃ– না না আমার রেডি হতে আধা ঘণ্টা লাগবে।
স্ত্রীঃ- আমাকে তোমার কেমন লাগে?
স্বামীঃ– খুব ভালো লাগো।
স্ত্রীঃ– না না, তাও বলোনা কতটা ভালো লাগি?
স্বামীঃ- তুমি আমাকে এতটা ভালো লাগো এতটা ভালো লাগো যে,
স্ত্রীঃ– যে-
স্বামীঃ- মন চায় তোমার মত আরেকটাকে নিয়ে আসি।
লেখালেখি করতে ভালোবাসেন? তাহলে আর দেড়ি কিসের? আপনার লেখা প্রকাশিত হোক আমাদের ব্লগে। আপনার লেখা পৌছে দিন আমাদের সহস্রাধিক পাঠকবর্গের কাছে। এখন লেখা পাঠানো হয়ে গেল আরও সহজ আপনার লেখা আমাদের WhatsApp করুন- +91 6296 096 634 এই নম্বরে।
স্বামী স্ত্রীর মজার জোকস bangla funny jokes 2022 new bangla jokes 2022 husband wife funny jokes bengali
কি কেন কীভাবের উপর গড়ে ওঠা মানুষের জিজ্ঞাসু মন সর্বদাই নতুন দিগন্তের সন্ধানে পা বাড়ায় ৷ প্রতিটি পদক্ষেপেই নতুন কিছু অভিজ্ঞতা আমাদের ঝুলিতে জমা হয় ৷ সেই অভিজ্ঞতা সকলের সাথে ভাগ করে নেওয়ার মধ্যে এক অফুরন্ত আনন্দ লুকিয়ে থাকে ৷ আর সেই কাজেই হাত বাড়িয়েছে ছাড়পত্রের টিম।
ধন্যবাদ।।