ভূত আছে কি নেই? বিজ্ঞান ও ভূত, আত্মা কি?
ভূত আছে কি নেই ভূত কি সত্যিই আছে আত্মা কি আত্মার ওজন কত? বিজ্ঞান ও ভূত
ভুত-প্রেতের কাহিনী তো আপনি নিশ্চয় শুনেছেন। কিন্তু ভূত-প্রেতের অস্তিত্ব কি আদতেও হয়ে থাকে? আপনি যখন রাত্রে একা কোথাও হেঁটে যান তখন কি আপনার মনে হয় যে কেউ আপনাকে ফলো করছে, বা কেউ আপনাকে দেখছে? এই সব ভুত-প্রেতের ব্যাপারে বিজ্ঞান কি বলছে আজ আমরা সেই বিষয়েই আলোচনা করব। ভূত কি সত্যি হয়ে থাকে, নাকি এটি আমাদের অবচেতন মনে কল্পনা মাত্র।
ভূত আছে কি নেই ভূত কি আত্মা কি ভূত কি সত্যি আছে ARE GHOST ARE REAL***
ব্লগটি শুরু করার আগে আপনাদের বলে দিই, যে আপনাদের মধ্যে কিছু ব্যক্তি বলবে যে, আরে ভাই এই সব ভূত প্রেত কিছু হয় না। এই সবই কাল্পনিক বিষয়। আপনাদের বলছি দয়া করে একটু সময় খরচ করে পুরো ব্লগটি পড়ুন। আশা করছি আপনি আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন। আমি যে কথা গুলি আপনাদের বলতে চলেছি, সেগুলি কোনোটিই আমার মনগড়া কথা নয়। এগুলি সবই আমাদের একান্ত বিশ্বাসযোগ্য বিজ্ঞান এবং প্যারানরমাল ইনভেস্টিগেটরদের কথা।
আমাদের এই আলোচনাকে দুই ভাগে ভাগ করছি। প্রথমেই বলব প্যারানরমাল ইনভেস্টিগেটরদের কথা এবং তারপর বলব বিজ্ঞানের মতামত। যাতে করে, যারা ভূত প্রেতে বিশ্বাস করেন না এবং যারা বিশ্বাস করেন, এই দুই পক্ষেরই বুঝতে সুবিধা হয়।
প্যারানরমাল ইনভেস্টিগেটরদের মতামতঃ-
প্যারানরমাল ইনভেস্টিগেটরদের মতে ভূত হল- কোনো মৃত মানুষের অভ্যন্তরে থাকা সেই শক্তি যা শরীর নষ্ট হয়ে যাওয়ার পরেও এই পৃথিবীতেই থেকেই যায়, এবং তারা তাদের উপস্থিতি কোনো ছায়া বা অস্বাভাবিক কোনো প্রতিকৃতির মাধ্যমে বোঝায়। যারা ভূত বিশ্বাস করেন, তাদের মতে ভূত হল- সেই সমস্ত ব্যক্তি যারা তাদের কোনো আশা বা ইচ্ছা তাদের জীবদ্দশায় পূরণ করতে সক্ষম হন না, এবং তারা তাদের এই অপূর্ণ ইচ্ছাকে পূরণ করতে অস্থির হয়ে পড়ে এবং তাদের মুক্তি ততদিন পর্যন্ত হয় না, যতদিন পর্যন্ত তাদের সেই ইচ্ছাটি পূরণ হয়।
এদেরকে সেই সমস্ত জায়গায় পাওয়া যায় যেগুলি তাদের স্মৃতি সঙ্গে যুক্ত যেমন ধরা যাক কোনো ঘর বা বিশেষ জায়গা। কখনো কখনো এমনও হয়ে থাকে যে, সেই অতৃপ্ত আত্মাটি কোনো ব্যাক্তির ভেতরে প্রবেশ করে, যাকে আমরা ভূতে ধরা বা জিনে ধরা বলি। কেবলমাত্র একটি বা দুটি এমন ঘটনা নয়, এমন হাজারো ঘটনা রয়েছে, যেখানে আমরা শুনি যে ভূতে ধরেছে।
ভূত আছে কি নেই ভূত কি আত্মা কি ভূত কি সত্যি আছে ARE GHOST ARE REAL***
হলিউডে এবং বলিউডে এই সব বিষয়ের উপরে অনেক সিনেমা বানানো হয়েছে। কিন্তু আপনি কি জানেন যে এই সমস্ত সিনেমা গুলির মধ্যে কিছু কিছু সিনেমা পুরোপুরি সত্য ঘটনার উপরে নির্মিত। “The Exorcist” (1973), এবং The conjuring( 2013). The Conjuring সিনেমার ছবিটি সত্য ঘটনার উপরে বানানো হয়েছিল। এছাড়াও আপনি হিন্দি ফিল্ম(যদিও ফিল্ম বলা উচিত হবে না) “6-5=2”(১০০% সত্য ঘটনা, ছবিতে দেখানো প্রতিটি দৃশের ক্লিপ victim দেরই ক্যামারায় নেওয়া) দেখতে পারেন। এর মাধ্যমে জানতে পারা যায় যে কোনো আত্মা যেকোনো বস্তুর মধ্যে প্রবেশ করতে পারে। The Conjuring সিনেমাটিতে অ্যানাবেল নামের একটি পুতুল রয়েছে। তবে সিনেমাটিতে দেখানো পুতুল এবং আসল পুতুলটি ভিন্ন।
ভূত আছে কি নেই ভূত কি আত্মা কি ভূত কি সত্যি আছে ARE GHOST ARE REAL***
আর আপনি এটা জেনে আরও অবাক হবেন যে, এই পুতুলটি আজও একটি বন্ধ ঘরে বন্দী রয়েছে। আর এই পুতুলটিকে পৃথিবীর অভিশপ্ত বস্তুগুলির মধ্যে একটি বলা হয়ে থাকে। সে যাই হোক আসল কথায় আসি।
প্যারানরমাল ইনভেস্টিগেটরদের মতে কোনো আত্মা যদি আপনার সাথে কথা বলতে চায় তাহলে যে কোনো সময়েই কথা বলতে পারে, কারণ তাদের সময় সম্পর্কিত কোনো ধারনাই থাকে না।
যতসব ভূতুড়ে ঘটনা রাত্রের বেলায় ঘটে কেন?
প্যারানরমাল রিসার্চার দের মতে ভূতেরা রাতের বেলায় আবির্ভূত হয়, কারণ এই সময় চারিদিক শান্ত থাকে, আর এই সময় ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গ কম থাকে। প্যারানরমাল রিসার্চার দের মতে ভুতেদের তাদের উপস্থিতি ঠিক মত বোঝাতে শক্তির দরকার হয়। আর এমনটাই মানা হয় যে, ইলেকট্রনিক ডিভাইস থেকে নির্গত তরঙ্গ ভুতেদের বাঁধা দেয়। দিনের বেলা ইলেকট্রনিক ডিভাইসের ব্যবহার বেশি থাকে কিন্তু রাতের বেলায় ইলেকট্রনিক ডিভাইসের ব্যবহার কম থাকে, আর এই কারণেই যতসব ভূতুড়ে কার্যকলাপ রাতের বেলা দেখা যায়।
ভূত আছে কি নেই ভূত কি আত্মা কি ভূত কি সত্যি আছে ARE GHOST ARE REAL***ভূত আছে কি নেই ভূত কি আত্মা কি ভূত কি সত্যি আছে ARE GHOST ARE REAL***
ভূতের ব্যাপারে বিজ্ঞানের বক্তব্য কি?
ধর্মগত দিক থেকে যদি দেখা যায়, তাহলে দেখা যাবে যে, আত্মা এবং ভূত প্রেতের মত জিনিস হয়ে থাকে, কিন্তু বিজ্ঞান কোনোদিনও একে বিশ্লেষণ করতে পারবে না। আর এই সমস্ত বিষয়গুলি বিজ্ঞানের ধরা ছোঁয়ার বাইরে। কিছু ব্যাক্তির মতানুসারে বিখ্যাত বিজ্ঞানী আইনস্টাইন ভূতের বর্ণনা তো সেদিনই দিয়ে দিয়েছিলেন, যেদিন তিনি বলেছিলেন- “ Energy never disappears from the Universe” অর্থাৎ শক্তি এই পৃথিবী ছেড়ে কোথাও যায় না। আর তাই অনেক মানুষের মতে আত্মাও যেহেতু একটি শক্তি তাই আত্মাও এই পৃথিবী ছেড়ে কোথাও যায় না। বিজ্ঞান এবং Thermodynamics এর সুত্র অনুযায়ী- শক্তি কোনোদিন সৃষ্টি করা যায় না বা কোনোদিন ধ্বংস করা যায় না। শক্তি কেবলমাত্র একটি রূপ থেকে অন্য রুপে স্থানান্তরিত হয়। শক্তি এবং ভড় বা ওজন কোনোদিনও পরিবর্তন হয় না।
অর্থাৎ এর মানে দ্বারায়- যদি কোনো প্রাণী মারা যায়, তাহলে কেবলমাত্র তার শরীর একটি রূপ থেকে অন্য রুপে পরিবর্তিত হয়। আমাদের শরীরের মৃত্যুর পর, আমাদের শরীরের চারপাশের বিভিন্ন প্রাকৃতিক উপাদান বা ব্যাকটেরিয়া আমাদের শরীরকে বিন্যস্ত করে। কোনো মৃত ব্যক্তির শরীর যদি কোথাও কবর দেওয়া যায়, তাহলে দেখা যাবে যে, কালক্রমে শরীর পচে গিয়ে মাটির সঙ্গে মিশে যাবে, এবং সেখানে কোনো গাছ বা ঘাস জন্মাবে। আর সেই গাছ বা ঘাসগুলি খেয়েই বিভিন্ন প্রাণী তাদের শরীরে শক্তি জোগায়। অর্থাৎ এটি প্রমাণিত যে আমাদের শরীর এই পৃথিবী ছেড়ে কোথাও যায় না।
ভূত আছে কি নেই ভূত কি আত্মা কি ভূত কি সত্যি আছে ARE GHOST ARE REAL***
ভূত আছে কি নেই ভূত কি আত্মা কি ভূত কি সত্যি আছে ARE GHOST ARE REAL***
আচ্ছা তাহলে আত্মার কি হয়? বিজ্ঞানের মতে- “Energy can’t be created, neither be destroyed.“ আর আত্মাও একপ্রকার energy বা শক্তি আর এই কথাটি যদি সত্য হয়, তাহলে এর মানে দ্বারায় যে- আত্মা কোনোদিনও মরতে পারে না। তবে আমি আপনাকে আরেকবার মনে করিয়ে দিই যে, এটি কেবলমাত্র একটি থিওরি এর কোনো বিজ্ঞান সম্মত প্রমান নেই।
আচ্ছা আপনি কি কোনোদিনও ‘near death experience’ কথাটি শুনেছেন? Near death experience হল একজন ব্যক্তির জীবনের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা গুলির মধ্যে একটি। এই পৃথিবীতে অনেক মানুষের দাবি যে, তারা মৃত্যুর কোলে ঢলে পরেও বেঁচে ফিরেছেন। এদের মতে সেই সময় (মৃত্যুর সময়) কিছু আজব প্রকার আলো দেখা যায়। আর সেগুলি আমদের শরীরে ধীরে ধীরে ঢুকতে থাকে। আবার কিছু ব্যক্তির মতে তারা এই অদ্ভুত অভিজ্ঞতার সময় পরি (angel) দেখেছে। আসলে Near death experience হল মৃত্যু পূর্বকালীন অভিজ্ঞতা।
আত্মার ওজন কত?
Duncan Macdougall নামের একজন বিজ্ঞানী এক অদ্ভুত পরীক্ষা চালিয়েছিলেন। তিনি একজন রোগীর মৃত্যুর আগে এবং পরে তার(রোগীর) ওজন মাপেন। আর আজব ব্যাপার হল মাত্র কয়েক সেকেন্ডের ব্যবধানেই সেই রোগীটির ওজন ২১ গ্রাম কমে যায়। আবার অনেকের মতে মৃত্যুর পর কিছু শারীরিক প্রক্রিয়ার জন্য ওজন কমে যায়। কিন্তু একবার বা দুইবার নয়, যতবারই এই পরীক্ষাটি করা হয়েছিল ততবারই পৃথক পৃথক ব্যক্তির ক্ষেত্রেও এই ২১ গ্রামই পার্থক্য হয়েছিল। কি সত্যি ভাবার বিষয় তাই না! শরীরের ওজন যতই হোক না কেন মৃত্যুর পর প্রতেক ব্যক্তির ক্ষেত্রেই প্রায় ২১ গ্রামই পার্থক্য হয়েছিল। আর এরপর থেকেই এই তত্ত্বটি 21 g.m theory নামেই পরিচিতি লাভ করে।
ভূত আছে কি নেই ভূত কি আত্মা কি ভূত কি সত্যি আছে ARE GHOST ARE REAL***
ভূত আছে কি নেই ভূত কি আত্মা কি ভূত কি সত্যি আছে ARE GHOST ARE REAL***
আর এই থিওরিটি এটিই প্রমান করে যে, শরীরের মধ্যে এমন তো কিছু আছে, যা মৃত্যুর পর শরীর ছেড়ে চলে যায়। কি ভাবছেন সবাই এই থিওরিটি মেনে নেবে? একদমই না। যারা এই থিওরির বিরুদ্ধে তাদের মতে- মৃত্যুর পর মানুষের শরীরের বিভিন্ন কার্যকলাপ বন্ধ হতে থাকে, তাই ওজনও কমে যায়। আবার তাদের মতে যেসব মানুষ near death experience এর সম্মুখীন হয়েছেন, সেই সময়টিতে তাদের মস্তিষ্কের কার্যকলাপ হঠাৎ করে বেড়ে যায়,আর এর ফলে, তাদের ভ্রম সৃষ্টি হয় এবং তাদের মনে হয় যে, তারা অদ্ভুত কিছু আলো দেখছে। কিন্তু কোনটি সত্য আর কোনটি মিথ্যা সেটি কেউই জানে না।
রাতেরবেলা আমাদের কেন মনে হয় যে কেউ আমাদের দেখছে?
এবার আসি সেই অনুভূতির কথায়, যেখানে আমাদের মনে হয়, কেউ আমার পিছু নিচ্ছে, বা কেউ আমাদের দেখছে। আপনি যদি কোনো ভূতুড়ে জায়গায় যান তাহলে নিশ্চয় আপনার মনে হয় যে, কেউ আপনার পিছু নিচ্ছে। বিজ্ঞানের মতে এটিকে- psychic staring effect বলা হয়। প্যারানরমাল ইনভেস্টিগেটরদের মতানুসারে, যদি কোনো ব্যক্তি অকালে মারা যায় তাহলে সেই ব্যাক্তির আত্মা তার স্মৃতি বিজড়িত কোনো বস্তুর ভেতরে প্রবেশ করে আর এর জন্যই আপনি যদি কোনো ভূতুড়ে জায়গায় যান, তাহলে আপনার অস্বাভাবিক লাগে, আর আপনার মনে হয় যেন কেউ আপনাকে গোপনে দেখছে। আর এমনটি হওয়ার কারণ সেই আত্মাটির বেদনার সাথে আপনার অনুভূতির মিলন।
আপনি আরও পড়তে পারেন-
রহস্যজনক ঘটনা রহস্যময় গল্প SHIMLA TUNNEL NO 33 BRIJ HAVELI HORROR STORY BENGALI
GREEN BROTHER AND SISTER OF WOOLPIT সবুজ ভাইবোন
অভিশপ্ত আয়না।।BENGALI HORROR STORY।।
ভূত আছে কি নেই ভূত কি আত্মা কি ভূত কি সত্যি আছে ARE GHOST ARE REAL***
সিদ্ধান্ত–
এই পৃথিবীতে এমন অনেক মানুষ আছে, যাদের দাবি যে তারা নাকি ভূত দেখেছে। আর আমরা ইন্টারনেটে সার্চ করলে যেসমস্ত ভূতের ছবি গুলি আসে সেগুলির বেশিরভাগই মিথ্যা বা ফেক। এগুলি কেবলমাত্র মানুষের মনে আতঙ্ক সৃষ্টি করার জন্য এবং ভূতের আকার বা আয়তন সম্পর্কিত কৌতূহল মেটানোর জন্য ব্যবহার করা হয়।
কিন্তু Ouija Board নামের একটি খেলনা রয়েছে, যার সাহায্যে আপনি আত্মার সঙ্গে কথা বলতে পারবেন। এটি সম্পর্কে আর বিস্তারিত বলছি না, ইউটিউব থেকে বা গুগল থেকে আপনি এটি দেখে নেবেন। এই খেলায় প্রচুর একাগ্রতা, ধৈর্য আর সাহসের দরকার হয়। তবে আমি কোনোদিনই আপনাকে এটি কিনতে বা খেলতে বলব না, কারণ এটি খুবই বিপদজনক, আর পাকামি দেখাতে গিয়ে অনেক ব্যক্তি অকালেই কোনো কারণ ছাড়াই প্রাণ হারিয়েছেন।
ভূত আছে কি নেই ভূত কি আত্মা কি ভূত কি সত্যি আছে ARE GHOST ARE REAL***
তাহলে আমরা বলতে পারি যে বিজ্ঞানের সুত্র অনুসারে আত্মা নামের কিছু আছে, এবং বিজ্ঞানের বর্ণনা অনুসারে আত্মা বা ভূত নামের কিছুই হয় না। এটি কেবলমাত্র আমাদের অবচেতন মনের কল্পনা। কিন্তু প্যারানরমাল ইনভেস্টিগেটরদের মতে, ভূত নামের কিছু আছে বলেই, বিভিন্ন আজব ভূতুড়ে ঘটনা ঘটে থাকে।
তো এতকিছু জানার পড়ে আপনার কি মনে হয়? ভূত নামের কিছু কি রয়েছে? আপনার উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম।
ভূত আছে কি নেই ভূত কি আত্মা কি ভূত কি সত্যি আছে ARE GHOST ARE REAL***
ভূত আছে কি নেই ভূত কি আত্মা কি ভূত কি সত্যি আছে ARE GHOST ARE REAL***
আপনি আরও পড়তে পারেনঃ-
অজানা তথ্য TOP 65 NEW AMAZING FACTS OJANA SOB GHOTONA AMAZING FACTS IN BENGALI মজার তথ্য
প্রাণীদের অবাককরা তথ্য AMZING FACTS OF ANIMALS IN BENGALI ANIMALS AMAZING FACTS IN BENGALI BENGALI
ভূত আছে কি নেই ভূত কি আত্মা কি ভূত কি সত্যি আছে ARE GHOST ARE REAL***
টেকনোলজি বিষয়ে জ্ঞান আহরণ করুন
ভূত আছে কি নেই ভূত কি আত্মা কি ভূত কি সত্যি আছে ARE GHOST ARE REAL***
ভূত আছে কি নেই ভূত কি আত্মা কি ভূত কি সত্যি আছে ARE GHOST ARE REAL***
কি কেন কীভাবের উপর গড়ে ওঠা মানুষের জিজ্ঞাসু মন সর্বদাই নতুন দিগন্তের সন্ধানে পা বাড়ায় ৷ প্রতিটি পদক্ষেপেই নতুন কিছু অভিজ্ঞতা আমাদের ঝুলিতে জমা হয় ৷ সেই অভিজ্ঞতা সকলের সাথে ভাগ করে নেওয়ার মধ্যে এক অফুরন্ত আনন্দ লুকিয়ে থাকে ৷ আর সেই কাজেই হাত বাড়িয়েছে ছাড়পত্রের টিম।
ধন্যবাদ।।