আজ আমরা জীবনে কিভাবে সুখী হওয়া যায়, অর্থাৎ সুখে থাকার হ্যাকস বা সুখে থাকার সাধারণ কিছু টিপস জানব। জীবনে এই দুর্গম চলার পথে অনেক চড়াই-উতরাই পার হতে হতে জীবন দুর্বিষহ হয়ে পড়ে, এমন একটা সময় আসে, বেঁচে থাকার যে আনন্দ সেটাই মাটি হয়ে যায়। আমাদের জীবনে যে জিনিসটার পেছনে আমরা সবসময় ছুটি তাহল সুখ।
একটু সুখের জন্যই জীবনের যত সংগ্রামে আমরা অবতীর্ণ হই। কিন্তু এই সুখে থাকা অনেকটা নির্ভরশীল আমাদের উপরেই। আপনি লক্ষ্য করে দেখবেন কেউ কোটিপতি হয়েও সুখে থাকতে পারে না, এমনকি তার অনেক টাকা থাকা সত্যেও তার জীবনে সুখ নেই, সে তার সারাটা জীবন টাকার পেছনে ছুটতেই ব্যয় করেছে। অথচ, যে মানুষটা সেই কোটিপতির বাড়িতে কাজ করে, দিন আনে রাত্রি খায়, তার সুখের কাছে হার মানবে কোটিপতির সুখ। তাই নয় কি?
কিভাবে সুখী হওয়া যায় সুখী হওয়ার উক্তি জীবনে সুখী থাকার উপায়
হুম এবার কাজের কথায় আসি। রইল আপনাদের জন্য কিছু সুখী থাকার কিছু টিপসঃ-
মনের ভালোলাগাকে গুরুত্ব দিনঃ
যদি আপনার প্যাশন হয় গল্পের বই পড়া, অথবা কবিতা লেখা, অথবা কোনো আউটডোর গেম খেলা, তাহলে তার জন্য একটি নির্দিষ্ট সময় বেড় করুন। তাই বলে সারাদিন এসবের পেছনে না দৌড়ানো উচিত নয়। আপনি যদি আপনার প্যাশন বা ভালোলাগাকে গুরুত্ব দেন, তাহলে আপনার মনে সবসময় ফুর্তি বজায় থাকবে, আর মানুষ সুখ তখনই পায় যখন তার মন আনন্দে থাকে।
অন্যকে সাহায্য করুনঃ-
অপরকে সাহায্য করার মধ্যে যে কি আনন্দ লুকিয়ে রয়েছে, তা আপনি বুঝতে পাড়বেন না, যদি আপনি কাউকে সাহায্য না করেন। মানুষ সর্বদাই নেতৃত্ব দিতে ভালোবাসে। তাই অপরকে সাহায্য বা দিক নির্দেশনা করাটাও অনেক আনন্দ দিয়ে দেয়। যেমন ধরুন আপনার কোনো বন্ধু আপনাকে বলছে, সে কি করবে বুঝতে পারছে না, বা সে একটা সমস্যায় পরেছে, এবার আপনি যদি তাকে কোনো সু-পরামর্শ দেন, তাহলে দেখবেন, আপনার নিজেরই কেমন যেন আনন্দ অনুভব হচ্ছে।
হুম তবে যে আপনাকে পছন্দ করে না, তাকে কখনোই সাহায্য করতে যাবেন না, কারণ সে আপনাকে রেজেক্ট করবে। আর এর ফলে আপনার মনে অভিমান বেড়ে যাবে। কাউকে সাহায্য করার পর সে, যে ধন্যবাদটা জানায়, তাতে এক অপ্রকাশ্য আনন্দ লুকিয়ে থাকে। বিশ্বাস না হলে, কাউকে সাহায্য করেই দেখুন না।
সাধারণ জিনিস নিয়েই খুশি থাকতে শিখুনঃ-
আমাদের মন সবসময় চায় বড় কিছু করতে, আমরা সবাই চাই আমাদের একটি লাক্সারি গাড়ি থাকুক, একটা ভালো বাড়ি থাকুক, সুন্দর একটা গার্লফ্রেন্ড থাকুক। কিন্তু এগুলি সবই আমাদের উচ্চাকাঙ্ক্ষা। এগুলিকে পূরণ করতে আমরা ছুটতে থাকি। কিন্তু যখন লক্ষ্য ভ্রষ্ট হই, তখন আবার ডিপ্রেশনে চলে যাই। কিন্তু অহেতুক এর পেছনে না দৌড়ে, যদি আমাদের যা আছে, তাই নিয়ে শান্তিতে থাকি, তাহলে ডিপ্রেশন কাকে বলে, সেটা হয়ত কোনোদিনও বুঝতেই পাড়বেন না।
একবার ভাবুন তো এই ঘূর্ণিঝড় “ইয়াস” এর কবলে কত মানুষের ঘর-বাড়ি ভেসে গেল। তাদের মাথার উপর ছাঁদ টুকুও নেই। এবার আপনি নিজেকে দেখুন তো আপনার মাথার উপরের ছাঁদ কিন্তু অনেক মজবুত আছে এখনও। ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জানান যে, কারো মাথার উপরে ছাঁদ টুকুও নেই অথচ আপনি নির্বিঘ্নে ঘুমাতে পারছেন। তাই উচ্চাকাঙ্ক্ষা ছাড়ুন, নিজের যা আছে তাই নিয়েই সন্তুষ্ট থাকুন।
হাসা প্র্যাকটিস করুনঃ-
কোনো একজন ব্যাক্তি বলেছিলেন- “Smile more, Score more” আপনার চারপাশের কত মজার ঘটনাই না ঘটছে, কিন্তু আপনি সেগুলিকে দেখে, আপনার হাসি লুকিয়ে রেখে, মুখ গোমড়া করে বসে থাকেন, মনে হয় যেন, আপনার মাথায় অনেক চিন্তা। কিন্তু এভাবে থাকলে তো আপনি সুখের দেখা পাবেন না বন্ধু। পরিবারের সাথে সময় কাটাচ্ছেন, তাদের সাথে কথা বলুন, তাদের সঙ্গে গল্প করুন, হাসুন। আপনার মনের ভাব তাদের কাছে প্রকাশ করুন। দেখবেন আপনার মাথা থেকে যেন কয়েক টনের বোঝা নেমে গেছে।
শরীরচর্চা করুনঃ-
নিজেকে খুশি এবং সুস্থ রাখতে শরীরচর্চা করাটা একান্ত জরুরী। কারণ আপনার মন তখনই ভালো থাকবে যখন আপনার শরীর ভালো থাকবে। আপনার শরীর ফিট থাকলে, আপনার মনের খিটখিটে ভাব এমনিতেই দূর হয়ে যাবে। তাই নিয়মিত সময় করে দিনে অন্তত ১৫ মিনিট সময় শরীরচর্চা এবং মেডিটেশনের পেছনে ব্যয় করুন।
নেতিবাচক নয় ইতিবাচক ভাবুনঃ-
যা হয়নি, যাতে আপনি ব্যর্থ হয়েছেন, সেগুলির কথা ছাড়ুন। যেসমস্ত জিনিসে আপনি সফল হয়েছেন সেগুলির কথা ভাবুন। ধরুন এবছর আপনি পরীক্ষায় আশানুরূপ ফল করেননি, তাই আপনার মন ভালো নয়। মুখ গোমড়া করে বসে রয়েছেন। কিন্তু এর আগের বছরেই আপনি টপ করেছিলেন, তখন আপনি অনেক খুশি হয়েছিলেন। তাই এবছরের ভাবনা ছেড়ে দিয়ে, আগের বছরের পুরোনো অনুভূতি গুলিকে তাজা করুন, এবং আপনার খামতির জায়গাগুলিকে শোধরানোর কাজে লেগে পড়ুন।
প্রিয়জনের সাথে সময় কাটানঃ-
আপনার প্রিয়জনদের সাথে একটু সময় কাটান দেখবেন, আপনার মন এমনিতেই ভালো হয়ে গেছে। এখানে অনেকেই প্রিয়জন বলতে প্রেমকে বোঝেন। কিন্তু না ভাই প্রেম নয়। এই জিনিসটি ছাড়াও আরও অনেক প্রিয়জন আছে, যেমন আপনার বন্ধু, আপনার বাড়ির সদস্যরা।
প্রেম করে কি করবেন? সেই তো দুদিন পর ব্রেক-আপ হয়ে দুজনেই স্যাড স্ট্যাটাস লাগিয়ে একে অপরকে দোষারোপ করতে শুরু করে দিবেন। আবার চলে যাবেন ডিপ্রেশনে। অনেকেই আবার হাত কাটবেন, এটা দেখানোর জন্য যে আপনি টুরু লাব করেছিলেন। তাই বলি আপনার একান্ত প্রিয়জনদের সাথে সময় কাটান, দুদিনের প্রেমের দরিয়ায় নয়। সময় কাটান আজীবন সঙ্গী এবং সঙ্গে থাকার মানুষটির সাথে, তবেই আপনার মনে ফুর্তি আসবে।
নিজের জীবন নিজে উপভোগ করুনঃ-
স্টিভ জবস বলেছিলেন- “Your time is limited, so don’t waste it living someone else’s life.” মানুষের জীবনতো মাত্র কয়েকটা বসন্ত দেখতে পায়। এই হাতে গোনা বসন্তগুলোকে উপভোগ করুন। অন্যের জীবনকে সুন্দরভাবে সাজাতে গিয়ে আপনি আপনার নিজের বসন্তকে হারিয়ে ফেলছেন। যেমন ধরুন- আপনার একটি অবিবাহিত ভাই আছে, তাকে ছোট থেকে আদর যত্ন করে, বড় করে তুললেন, এই করতে করতে আপনার ৩০ টি বসন্ত চলে গেছে। অবশেষে দিলেন আপনার সেই আদুরে ভাইয়ের বিয়ে, ব্যস কিছুদিনের মাথায় দাদা পাগল ভাইটা হয়ে গেল বউ পাগল। কি লাভ পেলেন? শুধু শুধু আপনার জীবনের ৩০ টি বসন্ত নষ্ট করলেন।
আরও পড়ুনঃ-
ক্ষমা করতে শিখুন এবং ভুলে যেতে শিখুনঃ-
কবে কোন মানুষ আপনাকে রাস্তায় অপমান করেছে, সেই ভাবনা ছাড়ুন। আপনার যদি মনে হয় আপনি ঠিক ছিলেন, তবে তার প্রতি প্রতিশোধ নয়, বরং তাকে ক্ষমা করে দিন এবং সেই ঘটনাটি ভুলে যান। একটা সময় পর সেই লোকটির ঠিকই অনুভব হবে, যে সে যা করেছে ভুল করেছে। এরপর সে আপনাকে দেখলেই লাজ্জিত হয়ে মাথা নিচু করবে। কিন্তু পরিবর্তে আপনিও যদি তাকে অপমান করেন, তখন সে আপনার প্রতি আরও প্রতিহিংসা পরায়ণ হয়ে উঠবে। তাই মিছেমিছি ঝামেলায় জড়িয়ে লাভ কি?
ক্ষমা করতে শিখুন, এবং অতীতকে ভুলে যান, দেখবেন অনেকটা চাপমুক্ত থাকবেন।
একটু প্রকৃতির সাথেও সময় কাটানঃ-
সবসময় ঘরে না থেকে, সময় করে কোথাও আশেপাশে বেড়াতে যান, প্রকৃতির এই সৌন্দর্য উপভোগ করুন। প্রকৃতির সাথে গলা খুলে গান করুন। দেখবেন মন অনেকটা ভরে উঠবে। আরেকটি কথা বলে রাখি, প্রকৃতির মত এত সুন্দর বন্ধু কেউ হতে পারে না। আপনি যা ইচ্ছে তাকে বলুন, সে কখনো রাগান্বিত হবে না। এর পরিবর্তে তার কোমল হাওয়ার স্পর্শের মাধ্যমে আপনার মনকে শান্তনা দিবে সে। তাই প্রকৃতির সাথে সময় কাটান ।
গান শুনুনঃ-
প্রকৃতির মাঝে গিয়ে গান শুনুন। “চোখ তো সবুজ চায়” তাই না। এই সবুজের মাঝে একা-একি নিজের পছন্দের গান চালিয়ে উপভোগ করার মজাই আলাদা। একনাগাড়ে কোনো কাজ করতে থাকলে গান চালিয়ে কাজ করুন। দেখবেন, আপনার মন থেকে কাজের চাপ অনেকটা হালকা হয়ে গেছে, আবার এদিকে কাজটাও হয়ে গেছে।
বই পড়ুনঃ-
অনেকেই বলে থাকেন রাতে সহজে ঘুম আসে না। তাহলে আপনাকে বই পড়ার অভ্যেস গড়ে তুলতে হবে। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে মোবাইল নয়, বরং ১৫ মিনিট বই পড়ুন। হতে পারে সে গল্পের বই, বা কোনো নোভেল। এর পেছনে যে বৈজ্ঞানিক কারণ কাজ করে, সেদিকে যাচ্ছি না, বরং আপনি এটিকে আজকেই করে দেখুন, দেখবেন তাড়াতাড়ি গভীর ঘুমে ডুবে যাবেন। আর ঘুম ভাল হলেই মনমরা ভাব দূর হয়ে যাবে।
আশা করা ছাড়ুনঃ-
আমাদের মনে তখনই বেশি দুঃখ হয়, যখন আমরা কারো কাছে কিছু আশা করি, আর অন্যদিকে সেটি যদি পূরণ না হয়। তাহলে অনেক ভাবনা চিন্তা চলে আসে মাথায়, স্বভাবতই মন খারাপ হয়ে যায়। কিন্তু আপনি যদি কারো উপর আশা না রাখেন, বরং কেউ আপনাকে সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসবে না ভেবে, নিজের কাজ নিজেই সম্পন্ন করেন দেখবেন, কোনো চিন্তাই মাথায় আসবে না।
তুলনা করা ছাড়ুনঃ-
নিজেকে অপরের সাথে তুলনা করাটাই আমাদের জীবনের সবথেকে বড় ভুল। আপনার বন্ধু আপনার বয়সে অনেক কিছুই করছে, অথচ আপনি পারছেন না, তাই বলে মন খারাপ করবেন না। নিজেকে অপরের সাথে তুলনা করলে আপনার হীনমন্যতা বৃদ্ধি পাবে। তার পরিবর্তে নিজেকে নিজের সঙ্গে তুলনা করতে শিখুন। আজ আপনি কোন পর্যায়ে আছেন, দুই বছর আগে আপনি কোন পর্যায়ে ছিলেন, সেটি তুলনা করুন। দেখুন এই দুই বছরে আপনি নিজেকে কতটা উন্নত করেছেন, বা অবনত করেছেন। দুই বছর আগে কোনো কাজ আপনি হয়ত পাড়তেন না, কিন্তু আজ সেই কাজটি অনায়াসেই পারছেন, তাহলে দেখুন উন্নতি ঘটেছে। নিজেকে অপরের সাথে তুলনা করার মত ভুল কখনো করবেন না।
নিজেকে অন্যের সাথে তুলনা করলেই দুশ্চিন্তা বৃদ্ধি পায়।
আরও পড়ুনঃ-
ডায়রি লিখুনঃ-
নিজের চিন্তা ভাবনা কারো সাথে প্রকাশ করতে পারছেন না, ডায়রি লিখুন। সারাদিন কি করলেন, কি করলেন না, কি পেলেন, কি হারালেন সবই গল্পের আকারে ডায়রিতে লিখুন। পরবর্তীতে যখন এগুলিকে আপনি নিজেই পড়বেন, দেখবেন কেমন যেন একটি সুপ্ত অনুভূতি আপনাকে ছুয়ে যাচ্ছে। মনের ভাব প্রকাশ করার একটি অন্যতম উত্তম উপায় হল ডায়রি লেখা।
সঠিক বয়সে বিয়েঃ-
একদল গবেষকের মতে, জীবনে সুখী হতে গেলে বিয়ে করাটা জরুরী। অনেকেই আছেন যারা, বিয়ে করবেন না, বলে ধরে রেখেছেন, তাদের কথা হল- “বিয়ে না করে সেই টাকা দিয়ে ভ্রমণ করা ভাল” কিন্তু তারা এই কথাটা লোক দেখানোর খাতিরেই বলে। এখন শরীরে শক্তি আছে, সে চালিয়ে নিতে পারবে, কিন্তু যখন তার বয়স বৃদ্ধি পাবে, তখন তার সময় কাটানোর মানুষের অভাবে সে ভুগবে। আবার অনেকেই বলে থাকেন, বিয়ে করলেই জীবনে জ্বালা যন্ত্রণা শুরু। হুম হবেই তো, আপনি যদি ঘুণে ধরা কোনো মানুষকে অন্ধের মত বিয়ে করেন।
সুইডিশ গবেষকদের মতে, বিবাহিত মানুষেরা তাদের শেষ জীবনে যখন নাতি-নাতনির সাথে হেসে-খেলে সময় কাটায়, ঠিক একই বয়সি অবিবাহিত মানুষেরা তখন মানসিক অবসাদে দিন কাটান।
EXTRA TIPS TO BE HAPPY IN LIFE:-
অবশেষে বলব জীবনে সুখী থাকতে গেলে যারা আপনাকে নিয়ে মজা করে, অথবা আপনাকে গুরুত্ব দেয় না, তাদের সবসময় এড়িয়ে চলা উচিত। কারণ যখন তারা আপনাকে গুরুত্ব দিবে না বা আপনাকে নিয়ে মজা করবে তখন আপনি মনে মনে খুবই আঘাত পাবেন। আরেকটি ব্যাপার যারা আপনাকে শুধু তাদের প্রয়োজনে কথা বলে, এরা সবথেকে বেশি ভয়ানক হয়ে থাকে, এরাই কখনো আপনার সাহায্য না পেলে আপনাকে নিয়ে তাচ্ছিল্য করবে, অথচ আপনি এতদিন তাকে সাহায্য করেই এসেছিলেন, একবার সাহায্য না করাতে আপনাকে নিয়ে সে অন্যের কাছে খারাপ ভাবে কথা বলবে, আর যখন আপনি এগুলি শুনবেন, তখন আপনার নিজেরই খারাপ লাগবে, তারচেয়ে বরং এই দোমুখোদের এড়িয়ে চলাই ভালো।
কিভাবে সুখী হওয়া যায় কিভাবে সুখী থাকা যায়
কি কেন কীভাবের উপর গড়ে ওঠা মানুষের জিজ্ঞাসু মন সর্বদাই নতুন দিগন্তের সন্ধানে পা বাড়ায় ৷ প্রতিটি পদক্ষেপেই নতুন কিছু অভিজ্ঞতা আমাদের ঝুলিতে জমা হয় ৷ সেই অভিজ্ঞতা সকলের সাথে ভাগ করে নেওয়ার মধ্যে এক অফুরন্ত আনন্দ লুকিয়ে থাকে ৷ আর সেই কাজেই হাত বাড়িয়েছে ছাড়পত্রের টিম।
ধন্যবাদ।।