আজকের হারিয়ে যাওয়া ভালোবাসার গল্প টিতে পাঠক খুঁজে পাবেন হঠাৎ হারিয়ে যাওয়ার এক ধোঁয়াশাময় প্রতিচ্ছবি।

হঠাৎ হারিয়ে যাওয়াঃ- “কলপ”

ভুতু এসে একটু খুনশুটি করে গেলো। ” কিরে কী ব্যাপার চুলে কলপ করছিস যে, হঠাৎ হঠাৎ বেড়িয়ে যাচ্ছিস, গায়ে পারফিউম লাগাচ্ছিস, কোথাও প্রেম-ট্রেম করছিস নাকি? আমাকে বল, আমি কথা বলি।”

আমি বললাম “বিয়ে হয়ে গেছে তো কি হয়েছে কান মুলে দেবো, দাদার সাথে ইয়ার্কি মারা বেরিয়ে যাবে।”
ভুতু বললো “আমি কি করবো। টোটন তোমাকে নিয়ে নালিশ করলো। দেখো দাদা, মামু কলপ করছে, আবার।”

সত্যি আমার কলপ লাগানোর মতো চুল পাকে নি। টোটন আমার ভাগনে। আমার মাথায় দুই একটা পাকা চুল থাকলে ওর সুবিধা হয়। ও নালিশ করছে কারণ ওর পাকা চুল তোলার চাকুরিটা চলে যাবে যে। ও আমার পাকা চুল তোলার বদলে চকলেট খাওয়ার পয়সা নেয়।

হারিয়ে-যাওয়া-ভালোবাসার-গল্প-2
হারিয়ে-যাওয়া-ভালোবাসার-গল্প-2

মাত্র দুই বছর আগে ভুতু আমাকে জোর করে কলপ লাগানো চেষ্টা করছিল। সেইদিন তৃণার সাথে আমার দেখা করার কথা ছিল। ঢিল ছোড়ার দূরত্ব তৃণার বাড়ি আমাদের বাড়ি থেকে। কিন্তু ওর মামা ঘটকালি করেছিলেন আমাদের বিদেশে বসে। বিয়ের সব কিছু ঠিক ছিল। তবু আমি দেখা করতে চেয়েছিলাম তৃণার সাথে একটু একা। তৃণার সাথে দেখা হওয়ার প্রথম দিনটার কথা যদিও আমি আজও ভুলতে পারিনি। তবে তৃণার সেইদিন কোনো দোষ ছিল না, আজও নেই।

সেইদিন উৎসাহ নিয়ে, টাইমের আধঘণ্টা আগেই চলে গিয়েছিলাম রেস্টুরেন্টে। জীবনের প্রথম কোনো মেয়ের সাথে ডেটিং বলে কথা। গিয়ে দেখি তৃণা দেবী তাঁর বন্ধুর সাথে কথা বলতে ব্যস্ত। আমাকে উনি চেনেন না। তাই ওনাদের পিছনে বসে ওনাদের আলোচনা শুনতে মন চাইলো। যদিও এ বয়সে তৃণা দেবী মতো সুন্দরী পাত্রীকে বিয়ে করতে চাই যেকোনো মূল্যে । তবু কথোপকথন শুনে কিছুটা চরিত্রের বিশ্লেষণ করে দেখে নিতে চাচ্ছিলো মন উনি সত্যি আমার জন্য সেরা পাত্রী কিনা।

ঠান্ডা পানীয়তে চুমুক দিয়ে তৃণা দেবীর বান্ধবী  বললো ” সরকারি চাকরি পেলে আর প্রবাসী হলেই হলো, কচি সুন্দরী বৌ লাগবে  বুড়ো গুলোর। রকি মতো ছেলে ছেড়ে তুই অচেনা অজানা একটা মানুষকে বিয়ে করবি। তাছাড়া তোর মামার বন্ধু মানে, মাই গড, নির্ঘাত কোন টেকো বুড়ো হবে। তুই রাজী হলি কি ভাবে!”

তৃণা দেবী বললো” সঙ্গীতা। প্লিজ রকি নাম উচ্চারণ করিস না আমার সামনে। ওর কথা আর বলিস না। ওর জন্য আমি বিয়েটা করতে বাধ্য হবো। একে ও ওর ধর্মীয় পরিচয় গোপন করেছে। তার ওপর এখন ভুল-ভাল প্রস্তাব দিচ্ছে। ওকে আমার সহ্য হচ্ছে না।”

সঙ্গীতা দেবী বলেন ” কেন কি বলছে? “

তৃণা বললো ” ও বলছে বিয়েটা করে নাও । জাহাজে চাকুরি করে। এক মাসের পর চলে যাবে। আবার নয় মাস পর আসবে। আমি তার মধ্যে একটা কিছু ব্যবস্থা করে নেবো। তখন ডিভোর্স দিয়ে চলে আসবে আমার কাছে। ক্ষতি পূরণ হিসাবে কিছু টাকা পয়সাও চলে আসবে আমাদের হাতে। আচ্ছা একথা বিয়েটা কি ছেলে খেলা!”

পড়ুনঃ- রহস্যে ঘেরা গল্প পড়তে এখানে ক্লিক করুন 

সঙ্গীতা দেবী বললেন ” রকি চাকুরি নেই , তাই ও সব ভুল ভাল বলছে। কিন্তু তাবলে তুই তোর মামার বন্ধু , কোন ভুঁড়ি ওয়ালা রাঁধুনিকে বিয়ে করবি। তোর স্ট্যাটাস কোথায় চলে যাবে ভেবে দেখেছিস?”

তৃণা দেবী বলেন ” কিন্তু আমি নিরুপায়। NRI পাত্র বলেই আরো সবাই চাপ দিচ্ছে।”
সঙ্গীতা দেবী  বললেন ” NRI হোক আর যাই হোক ভেবে দেখ মফস্বলের মাল কিন্তু জীবনটা হেল হয়ে যাবে। অশিক্ষিতের মানুষের সাথে ঘর করবি কি করে?”

নিজের সম্পর্কে  অচেনা মানুষদের আলোচনা শুনে খারাপ লাগছিলো। আমি হঠাৎ করে ওনাদের আলোচনা মধ্যে ঢুকে পড়লাম। বললাম ” আমি কি এখানে বসতে পারি?”

সঙ্গীতা দেবী একটু বিব্রত হয়ে বললেন। ” চিনি না জানি না বসতে পারি বলছেন মানে!”

আমি বললাম ” চেনে না জানেন না, এমন মানুষের সম্পর্কে কথা বলতে তো কোন অসুবিধা হয়নি। আমি সেই মফস্বল, ভুঁড়ি ওয়ালা, বুড়ো, রাঁধুনি যাকে বিয়ে করলে আপনার বান্ধবীর লাইক হেল হয়ে যাবে ‌।”

সঙ্গীতা দেবী বললেন” sorry.. কিন্তু আপনি তো অনেক ইয়ং আর সুন্দর”
আমি বললাম” রাঁধুনি হলেই অশিক্ষিত , আর ভুঁড়ি হতে হবে এ কথা কে বলছে? রাঁধুনি পেশাটা আপনার কাছে ছোট্ট কাজ মনে হলেও লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে অনেক মানুষ একজন ভালো রাঁধুনি হয়। আপনার সৌন্দর্য আপনার বয়স ধরে রাখতে পারে একজন পেশাদার রাঁধুনি।”

তৃণা দেবী বললেন ” আসলে আমার মামার বন্ধু তাই আমরা ভেবেছিলাম আপনি অনেক বেশি বয়স্ক হবেন বোধহয়।”
আমি বললাম” আপনি তো সাহিত্য নিয়ে এম.এ করছেন। রবীন্দ্রনাথের কাবুলি ওয়ালা পড়েন নি! বন্ধুত্বের কোনো বয়স হয় না। উনি আমাকে স্নেহ করেন। সেই জন্য হয়ত নিজের ভাগ্নির সাথে বিয়ে দিতে চেয়েছিলেন আমার সাথে।”

সঙ্গীতা দেবী বললেন ” না না। আসলে জেনারেশন গ্যাপের কথা ভেবেই আমি আসলে বলছিলাম। “
আমি বললাম ” আপনারা মেয়েরা সবসময় সফল ছেলেকেই বিয়ে করতে চান। অথচ বয়স্ক হলে আপত্তি। আমি মাস্টার শেষ করার আগে থেকেই সরকারি চাকুরি পরীক্ষা দিতাম। এম.এ পরীক্ষা পাশ করে আর দুই তিন বছর চেষ্টা করে, দেখলাম চাকুরি পাওয়ার সম্ভাবনা কম তখন বিদেশে পাড়ি দিলাম। সেটেল হতে একটু সময় লাগবেই।

সরকারি চাকুরি পাওয়ার অপেক্ষায় বসে থাকলে বয়স বাড়তো। কিন্তু আমি রকি মতো বেকার থাকলে আপনি কি আমাকে বিয়ে করতে চাইতেন?

পড়ুনঃ- প্রথম দেখায় প্রেমের গল্প 

আপনারা নিরাপত্তা চান, কিন্তু সফলতা পেতে একটু সময় লাগে। আমাদের বাবা মায়েদের বয়স পার্থক্য তো অনেক তাঁরা কি সুখী নয়। আর মফস্বল মাল বলে কি আমাদের শখ আহ্লাদ নেই।”

সঙ্গীতা দেবী বললেন” sorry.. আপনাকে না দেখে কথা বলেছি বলে। সত্যি আপনি সুন্দর দেখতে, আপনাকে দেখে যে কেউ প্রেমে পড়ে যাবে।”

আমি বললাম ” দেখুন আপনার বন্ধুকে আমি বিয়ে করতে চাই কিন্তু সেটা রূপ দেখে নয়, আজকাল মেকআপ করে সবাই সুন্দর দেখতে হয়ে যেতে পারেন। আমি ওনার গান শুনেছি। লেখা পড়েছি। গুনকে ভালোবাসুন রূপকে নয়। রূপ তো দুই দিনের।

যাইহোক নিরুপায় আমাকে বিয়ে করতে হবে না। মধ্যবিত্ত ঘরের সন্তান, কলেজ জীবনে ক্যারিয়ার তৈরি করতে গিয়ে , প্রেম করা হয়নি। বিয়ে পরে ভালোবাসাহীন জীবন চাই না আমি।”

সেইদিন তৃণা দেবীকে ছেড়ে চলে এসেছিলাম । কিন্তু ঠিক এক বছর পরপর ঐ রেস্টুরেন্ট যে শপিং মলে ছিল , সেই শপিং মলে ওনার সাথে আবার আমার দেখা হয়ে গেলো।

আমি সাধারণত নিজের জন্য কিছু কিনি না। তাছাড়া শপিং মলে থেকে জিনিস কেনার অভ্যাস নেই। কারণ একটা রাজনৈতিক আদর্শকে  ছোটবেলা থেকেই সমর্থন করি। মল সংস্কৃতি আসলে বৃহৎ পুঁজির জয়। ছোট ছোট ব্যবসা গুলো হারিয়ে যাবে একদিন তারপর প্রতিষ্ঠিত হবে একচেটিয়া ব্যবসা এই সব মল গুলোর, শোষণ করবে সাধারণ মানুষকে। উপভোক্তারা কখনো আর উদ্যোক্তা হতে পারবে না।

হঠাৎ-হারিয়ে-যাওয়া
হঠাৎ-হারিয়ে-যাওয়া

এখানে এক বন্ধুর সাথে দেখা করতে এসেছিলাম। নিজের অজান্তেই একটা সাদা টি সার্টের হাত পেয়ে গিয়েছিল । কিছু একটা ভাবতে ভাবতে ওটা নাড়াচাড়া করছিলো। হঠাৎ হুশ ফিরল তৃনা দেবীর গলা শুনে। উনি বললেন ” ওটা নিয়ে নিন , আপনাকে ভালো মানবে। যদিও টি শার্ট বোধহয় আপনি পরেন না। নয়তো ইন্টারভিউ পোশাক পরে কেউ পাত্রী দেখতে আসে।” কথা শেষ করেই হাসতে লাগলেন।

উনার হাসিটা খুব সুন্দর। পাহাড়ের ঝর্ণার মতো। আরো দুই চারটো কথা সৌজন্য মুলক। উনি এই মলে সেলস গার্ল। তাই ছুটি পর কফি পান প্রস্তাব দিলেন উনি নিজেই। আমি প্রস্তাব দিলাম ফুটপাত চা আর ফুচকা খাওয়ার। রাজী হয়ে গেল। এক দিন দু দিন দেখা তারপর ‘আপনি’ থেকে ‘তুমি’ হয়ে আমাদের সম্পর্কটা।

রকির প্রসঙ্গটা এড়িয়ে গিয়েছিল বারবার তৃণা। কিন্তু সম্পর্কটা যখন একটা ভরসার জায়গায় আসতেই তৃণা বললো ” রকি বাঙালি নয়। বাঙালি সংস্কৃতিতে ধর্মের ভেদাভেদ আমরা কোনোদিন বুঝিনি। বিয়ের পর ও ওর বাড়িতে নিয়ে গেল। কাফের মেয়েকে বিয়ে করছে তাই একটা উৎসবের আমেজ ছিল প্রথম মাসটা। সমাজ মাথা থেকে একটা মোটা টাকা পেলো , ও ব্যবসা শুরু করলো কলকাতায় ফিরে।

বৌ হিসাবে পুরোনো হতেই কদর কমল। আমার, ঘরে কাজ ভুল হলেই , ওর বাড়ির লোকজন মারধর করতো। আর ওর ভাই, দাদা, বাবা, সান্ত্বনা দিতে এসে চেষ্টা করতো শ্লীলতাহানির। আমি সবকিছু বলতাম ওকে, ও পাত্তা দিত না। আস্তে আস্তে সব কিছু মেনে নিতে শুরু করলাম। শারীরিক নির্যাতন মেনে নেওয়া যায় কিন্তু অন্য পুরুষের ছোঁয়ায় মন তো ঘৃণায় ভরে যায়। তবু অপেক্ষা করতে লাগলাম রকির ফেরার।

পড়ুনঃ- অবহেলার কষ্টের গল্প 

ও ফিরলো কিন্তু সেটা আমার কাছে আরো কষ্টকর। ও সঙ্গীতাকে বিয়ে করে আনল। সঙ্গীতাও অসহায় হয়েই ওকে বিয়ে করেছে। কারণ ও তখন পাঁচ মাসের গর্ভবতী। বলো ঐ সম্পর্ক টাতে আর থাকা যায়?  জানো বারবার মনে হচ্ছিল তখন তোমাকে কষ্ট দিয়েছি বলেই আমার আজ এই হাল।”

ওর চোখ ভরা জল। আমি ওকে জড়িয়ে ধরলাম। বললাম “তোমার কোন দোষ নেই। সব নিয়তির খেলা। চলো আবার আমরা বিয়ে করে নিই। “

তৃনা আমাকে জড়িয়ে ধরলো আস্তে আস্তে কানের কাছে মুখ নিয়ে ফিসফিস করে বললো ” ভিড় রাস্তায় হাত ধরতে সাহস পাও না। কিন্তু কিন্তু করো , আজ যে জড়িয়ে ধরলে? কি ব্যাপার সত্যি সত্যি প্রেমে পড়লে নাকি?”

আমি বললাম ” প্রথম দিন থেকেই প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছি। তুমি টের পাও নি।”
তৃনা আমাকে আরো শক্ত করে জড়িয়ে ধরলো বললো “জানি তাইতো শুধু তোমার কাছে এসেছি।”
আমি বললাম ” চলো বিয়ে করে নিই “

তৃনা বললো ” আর একটু সময় এরকম থাকি না। বিয়েটাই কি সব?”

প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে আমি পারলাম না। সত্যি বিয়েটা কী? একটা সম্পর্ক সামাজিক স্বীকৃতি। একটা মেয়ে সামাজিক নিরাপত্তা জন্য বিয়ে করে একটা পুরুষকে। পুরুষের প্রয়োজন একটা নিরাপত্তা একটা সম্পর্কের। একটা সম্পর্ক যা তার শারীরিক ও মানসিক খিদা মেটাতে পারে। এক কথায় সাতপাকে বন্ধন একটা মেয়েকে ধর্ষণ করার অধিকার দেয় আপনাকে , ভাত কাপড়ের দায়িত্বের বিনিময়ে।

কিন্তু আধুনিক সমাজে মেয়েরা স্বনির্ভর তাই বিয়ে সম্পর্কটাতে আগের শর্ত গুলো অচল।
তাই ছয় মাস পর আজ তৃণা বলছে ওদের বাড়ি যেতে ওর সাথে আমার বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে। আমি তাই আজ কলপ লাগালাম বয়স লুকাতে। এর মধ্যে মা এসে গেছে পিছনে।

মা জিজ্ঞেস করলো “আমার কোন কথার অবাধ্য হও না আজ হলে যে। চুল কলপ লাগানো খারাপ বলেছি না। সব চুল তো এখন সাদা হয়ে যাবে…”

আমি মায়ের পায়ে প্রণাম ঠুকে বললাম “sorry তোমাকে একটা কথা বলা হয়নি আজ তৃণার বাড়িতে যাচ্ছি ওর বাবার সাথে কথা বলতে আমাদের বিয়ের ব্যাপারে।”

তৃণা নামটা শুনে মা চমকে উঠলো চিৎকার করে বললো “ভুতে এদিকে আয় মা। আমাদের সর্বনাশ হয়ে গেছে, তোর দাদা কি বলছে দেখ।”

হারানো মানুষ
হারানো মানুষ
<

মা মাটিতে বসে পড়লো। ভুতে ছুটে এসে জিজ্ঞেস করলো “কি হয়েছে তোমার?”
মা বললো “তোর দাদা কি বলছে শোন। তৃণা নাকি ওকে বিয়ে করবে?”
ভুতে আমাকে বললো “‌তুই কি বলছিস ! তৃণা!”

আমি বললাম “হুঁ। কাল বিকালে দেখা করতে এসে ও তো বললো , আজ ওদের বাড়ি গিয়ে কথা বললে।”
ভুতে বলল ” তুই জানিস আজ ওদের বাড়িতে কি আছে ?”

আমি বললাম ” না “

ভুতে বলল “আজ তৃণার মৃত্যু বার্ষিকী। আজ থেকে এক বছর আগে ও আত্মহত্যা করেছিল।”

আমি ছুটে গেলাম ওর বাড়ি। রজনীগন্ধার মালার মাঝখানে থেকে ও হাসছে। হঠাৎ কানের কাছে এসে তৃণা বললো ” ইশ্ কলপ লাগানোটা বৃথা হয়ে গেলো!”

মানব মণ্ডল

গল্পকথায়-
মানব বাবুর যে লেখাগুলি পাঠকের মন কেড়েছে- 

গভীর রাতের প্রেমের গল্প 

ভালোবাসার ছোট গল্প- এক পশলা বৃষ্টি 

মধ্যবিত্তের প্রেম- সাইকেল 
সমস্ত কপিরাইট ছাড়পত্র দ্বারা সংরক্ষিত। গল্পটির ভিডিও বা অডিও বা অন্য কোনো মাধ্যমে অন্যত্র প্রকাশ আইন বিরুদ্ধ। ছাড়পত্র এর বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণে বাধ্য হবে।
গল্প পাঠাতে পারেন- charpatrablog@gmail.com -এ অথবা সরাসরি WhatsApp -এর মাধ্যমে এখানে ক্লিক করে।
নিচে দেওয়া wp গ্রুপ টি শুধু মাত্র অ্যাক্টিভ মেম্বারদের জন্য। যাদের মনে হবে ব্যস্ত জীবনের অল্প সময় ও এখানে ব্যয় করতে পারবেন আড্ডা আলোচনার মধ্যে তাদের জন্য।  
বি.দ্র. - ইউটিউবার দাদা দিদিরা যারা কনটেন্ট খুঁজতে গ্রুপ এ আসেন তারা এখানে ভিড় জমাবেন না অহেতুক নিজেদের ক্ষতিসাধনে।

WHATSAPP GROUP LINK- ছাড়পত্রিয়ানস (CHARPATRIANS)  👈🏻 ক্লিক করুন
আমাদের সাথে যুক্ত হবেন যেভাবে- 

ফেসবুক Group - গল্প Junction 

ফেসবুক- ছাড়পত্র

টেলিগ্রাম- charpatraOfficial

হারিয়ে যাওয়া ভালোবাসার গল্প। হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া। হারানো মানুষ। Bengali emotional love story.

Spread the love

Leave a Reply